চিন সেনা সরাতে রাজি না হলে উত্তেজনা বাড়বে, বিদেশমন্ত্রকের বক্তব্যে কোন ইঙ্গিত উঠে এল
চিন সেনা সরাতে রািজ না হলে উত্তেজনা বাড়বে,বিদেশমন্ত্রকের বক্তব্যে কোন ইঙ্গিত
লাদাখ সীমান্তে স্থিতাবস্থা ফেরাতে হলে সেনা সরানোর প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে। সেনা সরানোর বিষয়ে চিনকে একমত হতে হবে। যত দ্রুত সেটা সম্ভব হবে তত তাড়াতাড়ি লাদাখে শান্তি ফিরবে। এমনই মনে করছে ভারতের বিদেশমন্ত্রক। দুই দেশকেই দ্রুততার সঙ্গে এই বিষয়ে ঐক্যমত্যে আসতে হবে বলে মনে করছে বিদেশমন্ত্রক।
এলএসি থেকে সেনা সরানো
লাদাখে স্থিতাবস্থা ফেরানোর একমাত্র উপায় এলএসি থেকে দুই দেশের সেনা সরানো। তাতে দুই দেশ যত দ্রুত ঐক্যমত্যে পৌঁছতে পারবে তত তাড়াতাড়ি সীমান্তে সমস্যা মিটবে। বৃহস্পতিবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠক করে এমনই দাবি করেছে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র।
জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক
মস্কোয় দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীর মধ্যে লাদাখ ইস্যুতে আলোচনার সময় এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছিল। লাদাখ সীমান্তে স্থিতাবস্থা ফেরাতে দুই দেশের বিদেশমন্ত্রী ১০টি পয়েন্টে আলোচনা করেছিলেন। তার মধ্যে অন্যতম ছিল সীমান্তে কীভাবে স্থিতাবস্থা ফেরানো যায়। তার জন্য সেনা সরানোর বিষয়েও আলোচনা হয়েছিল।
রাজনাথের সঙ্গে বৈঠক
রাজনাথ সিংয়ের সঙ্গে চিনের বিদেশমন্ত্রীর আলোচনা হয়েছিল একই বিষয় নিয়ে। তাতে দুই দেশই এক মত হয়েছিলেন সেনা সরানো নিয়ে। দুই দেশের বিদেশমন্ত্রীই এক মত হয়েছিলেন সীমান্ত থেকে সেনা সরানোর প্রক্রিয়া দ্রুত করার জন্য। কিন্তু ঠিক তার উল্টো প্রতিফলন পাওয়া গিয়েছে সংসদে রাজনাথ সিংয়ের বক্তব্য।
সংসদে হুঙ্কার
সংসদে দাঁড়িয়ে রাজনাথ সিং বলেছিলেন চিন এলএসি মানতে চাইছে না। সেকারণে সমস্যা হচ্ছে লাদাখে। পাল্টা চিনের তরফে অভিযোগ করা হয়েছিল ভারতই লাদাখে অশান্তির জন্য দায়ী। ভারতীয় সেনার উচিত অবিলম্বে সীমান্ত থেকে সরে যাওয়া। তার পরেই রাজনাথ হুঁশিয়ারি দিয়েছেন বিশ্বের কোনও শক্তি লাদাখ সীমান্তে ভারতীয় সেনার পেট্রোলিং বন্ধ করতে পারবে না।
দূষণের থেকেও বড় বিহারি ভোট ব্যাঙ্ক, ছটপুজো নিয়ে আক্রমণ অধীরের, সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছে KMDA