এ কোন অশনির সঙ্কেত! পরপর চারবার দুর্যোগের আঁচে তপ্ত পুরীর মন্দিরের ধ্বজা
এ কোন অশনির সঙ্কেত! পরপর চারবার দুর্যোগের আঁচে তপ্ত পুরীর মন্দিরের ধ্বজা
পুরীর জগন্নাথ মন্দির নিয়ে একাধিক লোকগাথা রয়েছে। মানুষের বিশ্বাস, এই মন্দিরে ঈশ্বরের অধিষ্ঠান। এবং যুগে যুগে তার প্রমাণ মানুষ পেয়েছে। সেজন্যই দেশ-বিদেশ থেকে লাখো লাখো ভক্ত পুরীর মন্দিরে পুজো দিতে ভীড় জমান। সামনে রয়েছে রথযাত্রা। এই করোনা দুর্যোগের সময় ঠিকভাবে রথযাত্রা সম্পন্ন করা যাবে কিনা তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। এবারের রথযাত্রা একেবারে অন্যরকম হতে চলেছে বলে খবর। মানুষের ভিড়ের পরিচিত দৃশ্য হয়তো এবছর দেখতে পাওয়া যাবে না।
এ কোন অশনি সঙ্কেত!
তবে এসবের মধ্যেই বারবার অশনি সংকেত ভেসে আসছে পুরীর মন্দির থেকে। এবার জানা গিয়েছে, জোর বাতাস দেওয়ার ফলে এবং ভারী বর্ষণ হওয়ায় পুরীর মন্দিরের মাথায় উড়তে থাকা পতিত পাবন ধ্বজা খসে পড়েছে। এই নিয়ে স্থানীয়দের মনে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ এই ঘটনাকে কেউ শুভ লক্ষণ বলে মনে করছেন না।
এক বছরে চারবার দুর্যোগ
একদিকে সারা দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের সংকট চলছে। ওদিকে কিছুদিন আগেই ঘূর্ণিঝড় তছনছ করে দিয়েছে ওড়িশার উপকূলের একটা অংশ। তার ওপরে এই নিয়ে এক বছরের মধ্যে চতুর্থবার পুরীর মন্দিরের ধ্বজা উড়ে পড়ল। যা অশনি সংকেত বলে মনে করছেন অনেকেই।
চারবার কী কী ঘটেছে
প্রথমবার পতাকাটি একটি জায়গায় আটকে গিয়ে ওড়া বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। দ্বিতীয়বার তাতে আগুন লেগে যায়। তৃতীয়বার কিছুদিন আগে ঘূর্ণিঝড় আম্ফানের সময় পতাকা খুলে পড়ে গিয়েছিল। এবং এবার সেই একই ঘটনা ঘটল।
২১ জুন সূর্যগ্রহণের দিনই করোনা ভাইরাসের ধ্বংস হবে, বলছেন ভারতীয় বিজ্ঞানী