১৯৩০-র থেকেও ভয়ঙ্কর হবে আর্থিক মন্দা, করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ালেন আইএমএফ প্রধান
১৯৩০-র থেকেও ভয়ঙ্কর হবে আর্থিক মন্দা, করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ বাড়ালেন আইএমএফ প্রধান
করোনা সংক্রমণে বাড়ছে উদ্বেগ। গোটা বিশ্ব বিপর্যস্ত। প্রায় ২০০টি দেশে ছড়িয়েছে সংক্রমণ। সংক্রমণ রুখতে অধিকাংশ দেশই লকডাউনের পথে হাঁটতে শুরু করেছে। যার প্রভাব পড়ছে অর্থনীতিতে। সংক্রমণের কারণে ক্রমশ দীর্ঘায়িত হচ্ছে লকডাউন। যার জেরে ১৯৩০ সালের থেকেও ভয়ঙ্কর আর্থিক মন্দার সম্মুখীন হতে হবে বিশ্বের একাধিক দেশকে। এমনই উদ্বেগের কথা শুনিয়েছেন আইএমএফের প্রধান ক্রিশ্চালিনা জর্জিভা।
বিপুল আর্থিক ক্ষতি
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গোটা বিশ্বকে বিপুল আর্থিক ক্ষতি স্বীকার করতে হয়েছে। আমেরিকা থেকে শুরু করে ইউরোপের তাবর ধনী দেশ এখন করোনা ভাইরাসের কবলে। সেখান থেকে বেরনোর পথ খুঁজতে লকডাউনের আশ্রয় নিতে হয়েছে তাদের। যার প্রভাব পড়ছে বাণিজ্যে। কোষাগার থেকে টাকা বের করতে হচ্ছে সরকারকে। ভবিষ্যত তাই একটা সুতোর উপর দিয়ে যাওয়ার বার্তা দিচ্ছে।
ভয়ঙ্কর হবে আর্থিক মন্দা
বিশ্ব জোড়া করোনা পরিস্থিতি খুব খারাপ সংকেত দিচ্ছে অর্থনীতিতে। আইএমএফ প্রধান ক্রিশ্চিয়ানা জর্জিভা বলেছেন, ১৯৩০ সালের থেকে খারাপ আর্থিক মন্দার মুখে পড়তে হবে গোটা বিশ্বকে। লকডাউন মোকাবিলায় তাই সব দেশকে বেশি করে অর্থবরাদ্দের পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। নইলে আর্থিক ক্ষতি সামলানো কঠিন হয়ে দাঁড়াবে বলে মনে করছেন আইএমএফ প্রধান।
২০২১-ই ভরসা
২০২০ সালে যে আর্থিক ক্ষতি গোটা বিশ্বকে স্বীকার করতে হবে, তা খুব সামান্য পুনরুদ্ধার করা যাবে ২০২১ সালের মাঝামাঝি। এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন আইএমএফ প্রধান। তার জন্য সবদেশকেই ভীষণ ভাবে প্রস্তুত থাকার কথা বলেছেন। এবং ভীষণ পরিকল্পিত উপায়ে কাজ করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
সব্জির মাধ্যমে করোনা ছড়াচ্ছে বাজারের বিক্রেতারা! জানুন আসল তথ্য