বাড়ছে উদ্বেগ, রোগীর সংখ্যা বাড়তেই কোভিড হাসপাতাল গুলিতে শুরু চরম শয্যা সঙ্কট, অমিল ভেন্টিলেটর
বাড়ছে উদ্বেগ, রোগীর সংখ্যা বাড়তেই কোভিড হাসপাতাল গুলিতে শুরু চরম শয্যা সঙ্কট, অমিল ভেন্টিলেটর
দেশের
বিভিন্ন
প্রান্তে
লাগামহীন
ভাবে
বেড়ে
চলেছে
করোনা
সংক্রমণ।
করোনার
দ্বিতীয়
ঢেউয়ে
ইতিমধ্যেই
বেসামাল
দেশের
বিভিন্ন
রাজ্য।
প্রতিদিন
আক্রান্তের
নিরিখে
রেকর্ড
গড়ছে
ভারত।
পাশাপাশি
বেড়েছে
মৃত্যুর
সংখ্যাও।
এমনকী
দৈনিক
আক্রান্তের
হারও
গোটা
বিশ্বকে
চমকে
দিচ্ছে
ভারত।
এদিকে
এরমাঝেই
একাধিক
রাজ্যে
টিকার
ভাঁড়ারে
পড়েছে
টান।
আবার
কোথাও
স্বাস্থ্য
পরিকাঠানো
নিয়ে
উঠছে
প্রশ্ন।
এদিকে
গোটা
দেশের
মধ্যে
সর্বাধিক
করোনা
বিপর্যস্ত
মহারাষ্ট্র।
আর
তার
সাথেই
মুম্বইয়ের
সাথে
সাথে
উদ্বেগ
বাড়াছে
নাগপুর,
পুনেতেও।
সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই নাগপুরের বেসরকারি হাসপাতালগুলিতে করোনা চিকিৎসায় স্বাস্থ্য পরিকাঠামো নিয়ে উঠে গিয়েছে বড়সড় প্রশ্ন। অনেক জায়গাতেই পাওয়া যাচ্ছে না ভেন্টিলেটর, অনেক জায়াগাতেই আবার ঘাটতি দেখা দিয়েছে আইসিএইউ বেডের। সরকারি হাসপাতালগুলির অবস্থাও বেশ সঙ্গীন। সূত্রের খবর, নাগপুরে সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে (জিএমসিএইচ) বুধবার সন্ধ্যা পর্যন্তও মাত্র তিনটি ভেন্টিলেটর বেড ফাঁকা ছিল বলে জানা যায়।যা মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই পূর্ণ হয়ে যায়।
এদিকে জিএমসিএইচ এবং ইন্দিরা গান্ধী সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে (আইজিজিএমসিএল) কমপক্ষে ১২ টি অক্সিজেনযুক্ত, আইসিইউ বেড সহ ওয়ার্ড রয়েছে। কিন্তু সেসবই ভর্তি। এমনকী গোটা শহরের কোনও হাসপাতালেই আর কোনও ভেন্টিলেটর যুক্ত বেড ফাঁকা নেই বলে জানা যাচ্ছে। ২৯৭ টি ভেন্টিলেটর বেডেই রোগী ভর্তি। যা মহারাষ্ট্রের করোনা সংক্রমণ শুরু পর থেকে এই প্রথম। এদিকে দেশের মধ্যে মহারাষ্ট্র, গুজরাত, পঞ্জাব এবং কর্ণাটকের দৈনিক সংক্রমণ সবথেকে বেশি। সরকারি হিসাব বলছে এখনও পর্যন্ত মহারাষ্ট্রে মোট আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩১ লক্ষ ৭৩ হাজার ২৬১। মৃত্যু হয়েছে ৫৬,৬৫২ জনের।
জারি লকডাউন, কার্ফু! দৈনিক করোনা সংক্রমণে আমেরিকার ঘাড়ে নিশ্বাস ফেলছে ভারতের এই রাজ্য