ক্ষিধে সহ্য করতে না পেরে মৃত পশুর দেহাংশ খাচ্ছে এক ব্যক্তি, ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
ক্ষিধে সহ্য করতে না পেরে মৃত পশুর দেহাংশ খাচ্ছে এক ব্যক্তি, ভিডিও ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
দেশজুড়ে করোনা ভাইরাসের জেরে যে লকডাউন শুরু হয়েছে তার প্রভাব সবচেয়ে বেশি পড়েছে পরিযায়ী শ্রমিকদের ওপর। কাজ নেই, খাবার নেই, উপরন্তু পায়ে হেঁটে ফিরতে হচ্ছে বাড়ি। লকডাউন শুরু হওয়ার সময় থেকেই দেশজুড়ে পরিযায়ী শ্রমিকদের এক রাজ্য থেকে অন্য রাজ্যে পায়ে হেঁটে দীর্ঘ পথ অতিক্রমের দৃশ্য সামনে এসেছে। লকডাউনের চতুর্থ পর্যায়ে এসে এরকমই এক নগ্ন চিত্র ভাইরাল হল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
এই
ভিডিও
দেখেই
অনুমান
করা
যায়
দেশজুড়ে
পরিযায়ী
শ্রমিকরা
এই
লকডাউনের
সময়
কোন
সঙ্কটের
মধ্য
দিয়ে
যাচ্ছে।
ভিডিওটি
দেখে
মনে
হচ্ছে
দিল্লি–জয়পুর
হাইওয়েতে
এই
ঘটনাটি
ঘটেছে।
সোশ্যাল
মিডিয়ায়
এই
ভিডিওটি
ঘুরে
বেড়ানোর
পর
তা
১৮
মে
জয়পুরের
প্রদ্ধুমান
সিং
নারুকা
ইউটিউবে
আপলোড
করেন।
তিনি
ওই
ভিডিওতে
দাবি
করেছেন
যে
তিনি
দিল্লি
যাওয়ার
পথে
শাহপুরাতে
এক
ব্যক্তি
পথ
দুর্ঘটনায়
মৃত
কুকুরের
মাংস
খেতে
দেখেন।
এরপর
তিনি
ওই
ব্যক্তির
কাছে
যান
এবং
তাঁকে
খাবার
দেন।
নারুকা পরে ফেসবুকে লেখেন, 'শাহপুরের ঘটনায় মানবিকতা লজ্জা পেয়েছে যখন ক্ষুধার তাড়নায় এক ব্যক্তিকে কুকুরের মাংস খেতে বাধ্য করা হয়েছে। সবথেকে বাজে জিনিস হল কোনও ব্যক্তি তাঁকে দেখে নিজেদের গাড়ি থামিয়ে তাঁকে সাহায্য করেননি। আমি তাঁকে খাবার ও জল দিয়েছি।’
মার্চে লকডাউন কার্যকর হওয়ার পর পরিযায়ী শ্রমিক ও দরিদ্রদের অবস্থা শোচনীয় হয়ে পড়েছে। কর্মের জায়গা ছেড়ে পায়ে দীর্ঘ রাস্তা হেঁটে বাড়ি ফেরা, কিন্তু পথ দুর্ঘটনাতেই মৃত্যু বহু শ্রমিকের, শহরে ক্ষিধের তাড়না সহ্য করা যাচ্ছিল না বলেই তাঁরা বাড়ি ফিরছিলেন, এই দেশ সাক্ষী থেকেছে পরিযায়ী অবসাদ ও অসহয়তার। রেল লাইনের ধারে মৃত শ্রমিকদের শুকনো রুটি বা পথের ধারে ছড়িয়ে থাকা তাঁদের জিনিসপত্র প্রমাণ দেয় পরিযায়ীরা কটতা অসহায় হয়ে পড়েছিলেন।
চিন-মার্কিন দ্বন্দ্বের আবহে নিউক্লিয়ার টেস্টিং নিয়ে আলোচনা ট্রাম্পের অফিসে! তুঙ্গে পারদ