উত্তরাখণ্ডে বিধ্বংসী তুষারধসের ১০ দিন পার! এখনও পর্যন্ত উদ্ধার ৬১টি মৃতদেহ, ২৮টি দেহাবশেষ
উত্তরাখণ্ডে বিধ্বংসী তুষারধসের ১০ দিন পার! এখনও পর্যন্ত উদ্ধার ৬১টি মৃতদেহ, ২৮টি দেহাবশেষ
চলতি
মাসের
শুরুতেই
হড়পা
বানে
তছনছ
হয়ে
গিয়েছে
উত্তরাখণ্ডের
বিস্তৃর্ণ
অঞ্চল।
সর্বাধিক
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়েছে
চামোলি
জেলা।
বিধস্ত
উত্তরাখণ্ডের
তপোবন
ও
ধৌলিগঙ্গা
লাগোয়া
বিস্তীর্ণ
এলাকা।
এদিকে
পাহাড়ি
এলাকায়
উদ্ধারকাজ
চালাতে
শুরু
থেকেই
বেগ
পেতে
হচ্ছিল
এনডিআরএফ,
ভারতীয়
সেনাকে।
এমনকী
মাঠে
নামানো
হয়েছিল
বায়ুসেনা
ও
নৌসেনাকেও।
এদিকে
শেষ
পাওয়া
খবর
অনুযায়ী
এখনও
পর্যন্ত
৬১
জনের
মৃতদেহ
উদ্ধার
করা
সম্ভব
হয়েছে।
পাশাপাশি
২৮
জন
মৃত
ব্যক্তির
দেহাবশেষ
উদ্ধার
করা
হয়েছে
বলে
জানা
যাচ্ছে।একইসাথে
বন্যা
বিধ্বস্ত
তোপোবন
টানেলেও
নতুন
করে
উদ্ধারকাজে
জোর
দিয়েছে
সেনা।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, চলতি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে চামোলি জেলার জোশীমঠ থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে পেঙ্গ গ্রামের কাছে ভেঙে যায় নন্দাদেবী হিমবাহ। যার জেরে আচমকা হড়পা বানের মুখে পড়ে বড়সড় ক্ষতির মুখে পড়ে তপোবন জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। ভেঙে পড়ে বিষ্ণুগড় জল বিদ্যুৎ প্রকল্পের বাঁধ। আটকে পড়ে মৃত্যুর মুখে তলিয়ে যান বহু কর্মী। অনেক আটকে যান নির্মীয়মান সুড়ঙ্গের মধ্যেও। এদিকে শুধু মৃত না আহত অবস্থাতেও শুরুতেই বহু মানুষকে উদ্ধার করে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী।
অন্যদিকে তারপর প্রায় ১০ দিনের বেশি সময় কেটে গেলেও এখনও নিখোঁজ অনেকই। সেনা, এনডিআরএফ ও স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগীতায় উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে উত্তরাখণ্ড পুলিশও। সূত্রের খবর, মোট ৬১ জনের মৃতদেহ উদ্ধারের পাশাপাশি ৩৪ জনের দেহাবশেষ সনাক্ত করা সম্ভব হয়েছে। অন্যদিকে অনেক মৃতদেহ পূর্ণ অবস্থায় না পাওয়া গেলে, অনেক মৃতদেহ বিকৃত হয়ে গেলে ডিএনএ স্যাম্পেল মিলিয়ে সেগুলি পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে বলে জানা যাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত আরও প্রায় ৫৬ জনের ডিএনএ স্যাম্পেল মেলানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। পাশাপাশি ৪৯টি মৃতিদেহ ইতিমধ্যেই স্বজনহারা পরিবারগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষক অস্ত্রে শান বিজেপির, 'শিক্ষা বাঁচাও' কর্মসূচি নিয়ে আজ পথে কৈলাশ-দিলীপরা, কলেজ স্কোয়ারে মিছিল