শিক্ষক দিবসে এমন ১২ টি মেসেজ যা পাঠাতে পারেন শিক্ষকদের
৫ সেপ্টেম্বর মানেই শিক্ষক দিবস। একটা সময় ছিল যখন শিক্ষকদের শ্রদ্ধা জানাতে আমরা গ্রিটিংস কার্ড-এ বিভিন্ন কথা লিখে তাঁদের হাতে তুলে দিতাম।
৫ সেপ্টেম্বর মানেই শিক্ষক দিবস। একটা সময় ছিল যখন শিক্ষকদের শ্রদ্ধা জানাতে আমরা গ্রিটিংস কার্ড-এ বিভিন্ন কথা লিখে তাঁদের হাতে তুলে দিতাম। এখন সময়টা প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে অনেক এগিয়েছে। এই সময়টা ডিজিটাল যুগ। তাই সোশ্যাল মিডিয়ায় রমরমা। আমরা অধিকাংশ-ই এখন শিক্ষককে শ্রদ্ধা জানাতে গ্রিটিংস কার্ডের থেকে ফেসবুক বা টুইটারেই বেশি নির্ভর করি।
এই ডিজিটাল এজ-এ শিক্ষক দিবসকে মাথায় রেখে ওয়ানইন্ডিয়া বেঙ্গলি উপস্থিত করেছে এমনকিছু মেসেজ যা সত্য়িকারেই সকলকে নস্টালজিক করে তুলবে। সকলকে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে তাঁদের ছাত্র জীবনে।
শিক্ষক দিবসে সশ্রদ্ধ প্রণাম
আমাদের প্রত্যেকের জীবনেই কোন না কোন শিক্ষক থাকেন যাকে আমরা খুব পছন্দ করি। যাঁকে শ্রদ্ধা জানানোর জন্য আমরা এই দিনটার দিকে তাকিয়ে থাকি।
হ্যাপি টিটার্স ডে
শিক্ষক মানে কী? ছাত্রজীবনে আমরা অধিকাংশরাই বুঝতে পারি না শিক্ষকের গুরুত্ব। কিন্তু, জীবনযুদ্ধে যখন কর্মজীবনে আমরা প্রবেশ করি তখন বুঝি আমাদের অলক্ষ্যে কোন শক্তিকে আমাদের মধ্যে সফলভাবে পুড়ে দিয়েছেন শিক্ষকরা।
মানবতার সেরা প্রতীক শিক্ষক-শিক্ষিকারা
মানুষে মানুষে কেমন সম্পর্ক হওয়া উচিত? এক মানুষের সঙ্গে অন্য মানুষের ব্যবহার কেমন হওয়া উচিত। এমন নানা জিনিস প্রতিনিয়ত নিরলস পরিশ্রমে আমাদের শিখিয়ে চলেন শিক্ষক-শিক্ষিকারা।
সত্যিকারেই মানুষ গড়েন তাঁরা
ক্লাসে কেউ দুষ্টু, কেউ অমনোযোগী, কেউ আবার অতি মনোযোগী। কিন্তু, শিক্ষক-শিক্ষিকারা প্রত্যেকের সঙ্গেই সমানভাবে মেশেন শুধু নয়, ছাত্র-ছাত্রীদের সমস্যা দূরেও সাহায্য করেন।
পিছন ঘুরে দেখলে বুঝি শিক্ষকের অবদান
এমন এই বার্তা শিক্ষক ছাড়া আর কাকেই বা দেওয়া যায়। কারণ, বাবা-মা ছাড়া শিক্ষকই একমাত্র মানুষ হন যাদের সবচেয়ে বেশি অবদান থাকে আমাদের জীবন গঠনে।
অঙ্কে ভয়, তিনি তো আছেন
আজ যখন আমরা এই কথাগুলো ভাবি তখন সামনে ভেসে ওঠে ভয় কাটানোর সেই খেলায় প্রিয় শিক্ষকের মুখটা।
আলোর দিশারী
ক্লাসে এমন বহু জন থাকে যারা কোনওদিনই ঠিকভাবে পড়াশোনায় মন দিত না। কিন্তু একদিন না একদিন নাছোড় শিক্ষক তাকে ঠিক সঠিক পথে আনে। এমন বহু ছাত্র এমনসব শিক্ষকদের জন্য আজ সুপ্রতিষ্ঠিত।
শিক্ষক মানেই মার-বকুনি আরও কত কী
মনে ভয়, মুখে একটাই কথা 'আর মারবেন না স্যার', মনে হয় এসব আবার ফিরে এলে খুব ভাল হতো।
মানুষ গড়ার কারখানাটা ঠিক চলছে
একদলের ফেলে যাওয়া স্থানে ফিরে এসেছে নতুনের দল। সমাজ গড়ার কারখানাটা কিন্তু ঠিক চলছে।
অদ্ভুত এক স্নেহের স্পর্শ
জীবনের মানে হয়তো তারা জানেন তাই এত সহজে সকলকে কাছে টেনে নিতে পারেন, সেই স্নেহভরা অতিতটা আজ আমরা সকলেই খুব মিস করি।
মার খেয়েও সুখ
হাজারো বারণ, শুনতো না কেউ-ই, ফলত কপালে মার ছাড়া আর কী বা হতে পারে। এখন মনে হয় মন্দ ছিল না এই এপিসোড।
৫ সেপ্টেম্বর মানে স্মৃতি-র ভিড়
শাসন, পড়াশোনা, বকুনি-র সঙ্গে সঙ্গে চলত মজার-মজার সব গল্প। মনে হত এত রাগী মানুষরা এত হাসাতে পারেন। আজ বিশ্বাস হয় রাগটা তো ছলনা আসলে হাসির মজাটাই বোঝানো ছিল উদ্দেশ্য।