বাবা যোগরাজ তাঁর জীবনের ড্রাগন, বললেন যুবরাজ সিং
ভারতের জার্সিতে বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখেছিলেন যোগরাজ সিং। বাবার সেই অধরা স্বপ্ন পূরণ করাই শুধু নয়, দেশের হয়ে বিশ্বকাপ জিতে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেছিলেন যুবরাজ সিং।
ভারতের জার্সিতে বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্ন দেখেছিলেন যোগরাজ সিং। বাবার সেই অধরা স্বপ্ন পূরণ করাই শুধু নয়, দেশের হয়ে বিশ্বকাপ জিতে নিজেকে সেরা প্রমাণ করেছিলেন যুবরাজ সিং। সেই মুহূর্তটাই তাঁর জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বলে জানিয়েছেন যুবি।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের পর যুবরাজ সিং জানিয়েছেন, ভারতীয় ক্রিকেটে তাঁর উত্থান ও সাফল্য়ের পিছনে রয়েছেন বাবা যোগরাজ সিং। যিনি নিজেও আশির দশকে ভারতের হয়ে একটি টেস্ট এবং ৬টি ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেছিলেন। কিন্তু উল্লেখযোগ্য পারফরম্য়ান্স না থাকায়, ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে জায়গা বানাতে পারেননি যোগরাজ। এরপর ক্রিকেট ছেড়ে তিনি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির দিকে পা বাড়ান। একটি সিনেমায় বাবা যোগরাজের সঙ্গে অভিনয় করতেও দেখা যায় বালক যুবরাজকেও।
সেহেন বাবাই তাঁকে ক্রিকেটার বানানোর পিছনে সবচেয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন যুবরাজ সিং। বলেছেন, সাফল্য হোক বা ব্যর্থতা, বাবা যোগরাজ তাঁর জীবনে অ্যাঙ্কারের ভূমিকা পালন করেছেন। যুবরাজ বলেছেন, ছোটবেলায় ক্রিকেট ছাড়া অন্য কোনো কিছু খেলতে তিনি ভয় পেতেন। তাই শুরু থেকেই বাবা যোগরাজ তাঁকে শুধু ক্রিকেট খেলার জন্য অনুপ্রাণিত করতেন বলে স্মৃতি হাতড়ে জানিয়েছেন ভারতের সর্বকালের অন্যতম সেরা বাঁ-হাতি। বাবা যোগরাজ তাঁর জীবনে ড্রাগনের ভূমিকা পালন করেছেন বলেই জানিয়েছেন যুবরাজ।
অবসর
নিয়ে
কথা
১৯
বছরের
কেরিয়ারে
তিনি
কোনও
দিনই
বাবা
যোগরাজ
সিংয়ের
সঙ্গে
নেতিবাচক
কথা
বলেননি।
ক্রিকেট
থেকে
তিনি
করবেন
কিনা,
দুই
দিন
আগে
সে
বিষয়ে
বাবার
সঙ্গে
কথা
বলতে
যেতে
দ্বিধাগ্রস্ত
ছিলেন
বলেই
জানিয়েছেন
যুবরাজ।
যেহেতু
জীবনের
কোনো
সিদ্ধান্ত
বাবা
যোগরাজকে
না
জানিয়ে
নেননি,
তাই
এই
বিষয়টিও
জানিয়েছিলেন
বলে
বক্তব্য
যুবরাজ
সিংয়ের।
ক্রিকেটকে
ভালোবাসেন,
ঘৃণাও
করেন
ক্রিকেট
তাঁকে
সবকিছু
দিয়েছে।
তাই
ক্রিকেটকে
তিনি
ভালোবাসেন।
কিন্তু
এই
ক্রিকেটই
তাঁকে
মানসিক
ভাবে
ভীষণ
শক্ত
করে
দেয়,
যেটা
তিনি
কোনও
দিনই
হতে
চাননি
বলেও
জানিয়েছেন
যুবরাজ
সিং।
কিন্তু
কঠিন
সময়ে
পরিবারের
সদস্য,
আত্মীয়
এবং
বন্ধুদের
সমর্থন
তিনি
ভুলবেন
না
বলেই
জানিয়েছেন
গ্রেট
যুবি।