বিসর্জনে ইছামতী দূষণ রোধ করতে বসিরহাট পুরসভার নয়া উদ্যোগ
বিসর্জনে ইছামতী দূষণ রোধ করতে বসিরহাট পুরসভার নয়া উদ্যোগ
ইছামতী দূষণ রোধ করতে নদীর চরিত্র ঠিক রুখতে ভোর রাত থেকে কাঠামো তোলার কাজ শুরু করল বসিরহাট পৌরসভা। বসিরহাট পুলিশ জেলার প্রশাসন সূত্রে ও বসিরহাট পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, এবছর এই মহাকুমার বারোয়ারি পুজোর সংখ্যা ছিল ১০৯৬ টা।
নয়া উদ্যোগ
এছাড়াও বারোয়ারি পুজোর সঙ্গে সঙ্গে বনেদি বাড়ি ও জমিদার বাড়ির হুজুর রয়েছে ৩০ থেকে ৩৫ টির কাছাকাছি, সেই সমস্ত বাড়ির প্রতিমা বিসর্জন প্রায় ৯০ শতাংশ হয়ে গেছে। যার যেরে দশমীর পরদিনই পৌরসভার তরফে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় চলছে দূষণ প্রতিরোধে নদী থেকে কাঠামো তোলার কাজ।
পুরসভা কী জানাল
পুরসভা
সূত্রে
জানা
গিয়েছে
এদিন
ভোর
বেলা
থেকেই
এই
নদী
সাফাইয়ের
শুরু
করেছেন
পুরো
কর্মীরা।
প্রতিমার
কাঠামোর
পাশাপাশি
ইছামতির
জল
থেকে
তোলা
হচ্ছে
ফুল-বেলপাতা
মায়ের
গায়ের
গভনর
মত
সামগ্রী
যা
জল
দূষণ
ঘটায়।
যার
ফলে
ক্ষতিগ্রস্ত
হয়
জলজ
প্রাণীরা।
এই
মহাকুমা
জুড়ে
বিস্তৃত
রয়েছে
ইচ্ছামতীর
পাশাপাশি,
রায়মঙ্গল,
সাহেব
খালি,
ছোট
কলাগাছি
নদী
থেকে
শুরু
করেছে
কাঠামো
তোলার
কাজ।
ইছামতি পরিষ্কারে ও দূষণ প্রতিরোধ
গোটা
শহর
বসিরহাট
জুড়ে
তিনটি
পুরসভা
বসিরহাট,
বাদুড়িয়া
ও
টাকি
যার
শহর
লাগোয়া
বেশি
অংশটাই
রয়েছে
ইছামতি
নদী।
ইছামতি
পরিষ্কারে
ও
দূষণ
প্রতিরোধে
তৎপর
তিনটি
পুরসভাই।
অন্যদিকে,
গ্রাম্য
এলাকা
গুলিতে
হাসনাবাদ,
হিঙ্গলগঞ্জ,
সরুপনগর,
বাদুড়িয়া,
হাড়োয়া,
সন্দেশখালির
মত
জায়গাগুলিতে
জালের
মতো
পিছিয়ে
থাকা
নদী
থেকে
প্রতিমার
সামগ্রী
তুলতেও
তৎপর
পঞ্চায়েত।
প্রতিটি
নদীর
ঘাটে
থেকে
যুদ্ধকালীন
তৎপরতায়
কাজ
শুরু
করেছে
তারা।
পৌরসভার প্রশাসক তপন সরকার জানান
এ
প্রসঙ্গে
পৌরসভার
প্রশাসক
তপন
সরকার
জানান,
পুজোর
আগে
থেকেই
আমাদের
নদী
থেকে
কাঠামো
তোলার
একটা
রূপরেখা
তৈরি
হয়েছিল।
যার
জন্য
একদিকে
পৌরকর্মী
অন্যদিকে
শ্রমিকদের
সঙ্গে
কাঁধে
কাঁধ
মিলিয়ে
কাজ
প্রায়
সম্পূর্ণ
শেষ
হয়েছে।
বাকি
শতাংশের
কাজ
চলছে।
করোনা
আবহাওয়া
অনেকটাই
কঠোর
প্রশাসন।
এই
উদ্যোগকে
সাধুবাদ
জানিয়েছে
পরিবেশবিদ
থেকে
বসিরহাটের
বিস্তীর্ণ
অঞ্চলের
মানুষ।
কলকাতা থেকে জেলা - বাংলার দুর্গাপুজোর নানা মুহূর্তের ছবি দেখুন একনজরে