টাইটানিক জাহাজটির সংক্ষিপ্ত নাম। পুরো নাম আর এম এস টাইটানিক বা রয়াল মেইল স্টিমার টাইটানিক
টাইটানিক নিয়ে কিছু অজানা তথ্য এবার তুলে ধরা হচ্ছে আপনাদের সামনে
টাইটানিক আইসবার্গের সংঘর্ষের পর জীবন মরণের সঙ্গে যখন সবাই লড়াই করছে, জীবনের শেষ মূহুর্তে লাইনার মিউজিশিয়ানরা তাদের কর্তব্য পালন করেছেন। দুই ঘন্টারও বেশি সময় ধরে লাইনারের ডেকে দাঁড়িয়ে তারা মিউজিক বাজানো অব্যাহত রেখেছেন
সেই লাইনারে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকা আটজন মিউজিশিয়ান সেই রাতেই জাহাজের সঙ্গেই আটলান্টিক মহাসাগরে ডুবে যান
চার্লস জোগিন, টাইটানিকের প্রধান বেকার জাহাজের সঙ্গে ডুবে গিয়েও অত্যাধিক পরিমানে মদ্যপানের জন্য কঠিন ঠান্ডা অনুভূত করেননি। বরং তিনি রীতিমতো জলে ভাসমান অবস্থায় ছিলেন দীর্ঘক্ষণ
দুই ঘন্টা জলে ভেসে থাকার পর, লাইফবোটে উঠতে সক্ষম হন তিনি। পরে উদ্ধারের জন্য যে জাহাজ পাঠানো হয়, সেই জাহাজে চড়ে তিনি গন্তব্যস্থলে পৌঁছান
জেমস ক্যামরনের টাইটানিক ছবিতে রোজ এবং জ্যাকের প্রেমের গল্পটি কল্পকাহিনি। কিন্তু টাইটানিক জাহাজে যে লাভ বার্ড ছিল তারা কিন্তু মর্মান্তিক পরিনতির শিকার হয়েছে
আমেরিকান ডিপার্টমেন্ট স্টোর MAYC'S এর সহ-মালিক এবং তার স্ত্রীকে লাইফ বোটে আসন গ্রহণের জন্য বলা হয়েছিল। কিন্ত দম্পতি ডুবন্ত জাহাজে একসঙ্গে থাকার সিদ্ধান্ত নেন এবং জাহাজের সঙ্গেই শেষ নি:শ্বাস ত্যাগ করেন