For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

সামনেই ১৫ অগাস্ট, সপ্তাহন্তের লম্বা ছুটি, বেড়িয়ে আসুন বর্ষা ভেজা শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে সিউলিবনায়

সামনেই ১৫ অগাস্ট, সপ্তাহন্তের লম্বা ছুটি, বেড়িয়ে আসুন বর্ষা ভেজা শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে সিউলিবনায়

Google Oneindia Bengali News

বর্ষার কালো মেঘের আনাগোনা বেড়েছে আকাশে। মাঝে মধ্যেই ইলিশে গুড়ি বৃষ্টির দেখা মিলেছে। আর এই মনোরম আবহাওয়ায় রাঢ় বাংলা সফর করার সবচেয়ে ভাল সময়। সামনেই আবার ১৫ অগাস্ট। সপ্তাহান্তে বেশ কয়েকটা দিন পাওয়া যাচ্ছে। এই সুযোগে ছোট্ট একটা ট্রিপ হয়ে যেতেই পারে পাহাড় - জঙ্গলে ঘেরা শিউলিবনায়। টেন্ট হাউসে নিশিযাপনের অভিজ্ঞতা পেয়ে যাবেন সেখানে।

মনসুন ট্যুরিজিমের ডেস্টিনেশন হোক শিউলিবনা

মনসুন ট্যুরিজিমের ডেস্টিনেশন হোক শিউলিবনা

ছোট্ট নাম শিউলিবনা। কেউ হয়তো নামই শোনেনি। কিন্তু রাঢ় বাংলার বুকে এমনই অনেক অজানা পর্যটন কেন্দ্র রয়েছে। েযগুলি সত্যিই মনোরম। বিশেষ করে বর্ষা কালে। মনসুন ট্যুরিজিমের আদর্শ জায়গা এগুলি। সেকরমই একটি জায়গা বাঁকুড়া জেলার শিউলিবনা। শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে জঙ্গলে ঘেরা ছট্টো একটা জায়গা। শহর থেকে খুব বেশি দূরে নয়। তিনদিনের ছুটিতে অনায়াসে ঘুরে আসা যায়।

কী করে যাবেন

কী করে যাবেন

কলকাতা থেকে বাঁকুড়াগামী একাধিক ট্রেন ছাড়ে। আরণ্যক এক্সপ্রেস, পুরুলিয়া এক্সপ্রেস। এই ট্রেন করে যেতে হবে বাঁকুড়া। আবার চাইলে ছাতনা স্টেশনেও নামতে পারেন। ভোরের ট্রেনে যাওয়াই ভাল। সেক্ষেত্রে আরণ্যক এক্সপ্রেস সবচেয়ে ভাল। এই আরণ্যক এক্সপ্রেস কিন্তু ছাড়ে সাঁতরাগাছি স্টেশন থেকে। অরণ্যর এক্সপ্রেসে বাঁকুড়া স্টেশনে নেমে সেখান থেকে সড়ক পথে যাওয়া যায় শিউলিবনা। বাঁকুড়া স্টেশনের বাইরেই থাকে অসংখ্য গাড়ি। সেগুলির মধ্যে কোনো একটি ধরে নিলেই হল। তারপর সবুজ গাছ গাছিলিকে পিছনে ফেলে পিচ রাস্তা ধরে ছুটবে গাড়ি। একে একে পেরিয়ে যাবে গ্রাম। দূর থেকে দেখা মেলে শুশুনিয়া পাহাড়ের। গাড়ি যত এগোবে তত দেখা যাবে। বর্ষায় পাহাড় আরও সবুজ হয়ে ওঠে। শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলেই রয়েছে শিউলিবনা টেন্ট হাউস। পাহাড়ের কোলে সাজানো গোছানো টেন্ট হাউস। থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা রয়েছে সেখানে।

কী কী দেখবেন

কী কী দেখবেন

সিউলিবনা নিজেই মনোরম। জঙ্গলে ঘেরা চারপাশ। সামনে পাহাড়। জঙ্গলের সরু বাঁকা পথে হেঁটে বেড়াতে মন্দ লাগবে না। শুশুনিয়া পাহাড়ের উপরে ট্রেক করতে পারেন। পাহাড়ের একেবারে মাথায় পৌঁছতে পথে পড়বে একাধিক ঝরনা। একেবারে উপরে পৌঁছে যাওয়ার পর চোখ জুড়ানো একটা ল্যান্ড স্কেপ সব কষ্ট ভুলিয়ে দেবে। শুশুনিয়া পাহাড়ের একেবারে চুড়ায় রয়েছে প্রাচীন কোন শিলালিপি। তার রক্ষণাবেক্ষণ করছেন আর্কিয়লজিকাল অব ইন্ডিয়া।

পটচিত্র শিল্পীদের গ্রাম

পটচিত্র শিল্পীদের গ্রাম

শুশুনিয়া পাহাড়ের কাছেই রয়েছে ভরতপুর গ্রাম। যাকে বলা হয় পটচিত্রের গ্রাম। এখানে ঘরে ঘরে পটশিল্পী রয়েছেন। মাঠে, ঘরের দাওয়ায় সর্বত্র পটশিল্পীদের হাতের ছোঁয়া রয়েছে। মুগ্ধ করবে শিল্পীদের কাজ। প্রয়োজনে বাড়ির জন্য কিনে নিয়ে যেতে পারেন। শিল্পীদের তাতে সাহায্য করা হয়। এই পটচিত্রদের শিল্পীদের অস্তি। পটশিল্পীদের গ্রামের কাছেই রয়েছে মুরুটবাগা ইকোপার্ক। সেখানে থাকার জায়গা রয়েছে।

English summary
Travel Story of Sulibona tent house
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X