স্টার জলসায় আসছে নতুন ধারাবাহিক ‘সাহেবের চিঠি’, ভাইরাল প্রোমো
স্টার জলসায় আসছে নতুন ধারাবাহিক ‘সাহেবের চিঠি’, ভাইরাল প্রোমো
নতুন ধারাবাহিক এলে খুব খুশী হন সিরিয়াল প্রেমীরা। আর তাঁদেরকেই খুশী করতে আবারও স্টার জলসার আসছে মোহরখ্যাত প্রতীক সেন। বিপরীতে থাকছেন সকলের প্রিয় টেলি অভিনেত্রী দেবচন্দ্রিমা। নতুন ধারাবাহিকের নাম ''সাহেবের চিঠি’।
সাইকেল নিয়ে মাথার ঘাম পায়ে ফেলে বাড়ি বাড়ি ঘুরে ঘুরে চিঠি বিলি করে দেবচন্দ্রিমা। অপরদিকে অভিনেতা কিন্তু গল্পে একজন বড় তারকা। চরিত্রের নাম সাহেব মুখোপাধ্যায়। তিনি ভালো অভিনয় ও গান করেন, কিন্তু কেন তিনি তা থেকে সরে যেতে চাইছেন। কিন্তু কেন তিনি এমন করছেন।
এমনই একদিন সাহেবের বাড়িতে আসেন অভিনেত্রী। সাহেবকে বলেন এটা তাঁর এক ভক্তের শেষ ইচ্ছা। তখন তিনি জানতে পারেন সাহেবের একটা পা নেই। তখন তিনি সাহেবকে উৎসাহ দিয়ে বলেন, সবার সামনে তাঁকে ফিরতে হবেই। এমনই দেখা গিয়েছে প্রোমোতে। তবে, কোনদিকে নেবে গল্পের মোড়, সেদিকেই তাকিয়ে অনুগামীরা।
বলা বাহুল্য, মোহর ধারাবাহিকে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল প্রতীক সেন ও সোনামণি দাস। সিরিয়াল শেষ হতে খুব কষ্ট পেয়ে অনুগামীরা। বাদ যাননি কলাকুশলীরা। ধারাবাহিকটি শেষ হয়ে যাওয়ায় খুব খারাপ লাগছে মোহর প্রেমীদের। মন খারাপ ধারাবাহিকের হিরে শঙ্খেরও। অভিনেতা প্রতীক জানান, মোহর অনেকটা জুড়ে ছিল। এখন যেন বড্ড ফাঁকা লাগছে। শঙ্খ ও মোহরকে সবাই এত ভালোবেসেছেন যা বলার অপেক্ষা রাখেনি। আমাদের জুটিকে জনপ্রিয় করেছে অনুগামীমহলে। আমরা দর্শকের ওপর নির্ভর করছি। ওরা ঠিক করুক শঙ্খ ও মোহর কী আবার এক ছাদের তলায় থাকবে। এ থেকে কী বোঝাতে চাইলেন অভিনেতা।
নিছকই আত্মহত্যা? নাকি অন্য রহস্য, পল্লবীর মৃত্যু মনে করিয়ে দিল 'বালিকা বধূ’ খ্যাত প্রত্যুষার কথা
উল্লেখ্য, আজ থেকে জি বাংলায় শুরু হয়েছে তুন বাংলা ধারাবাহিক 'খেলনা বাড়ি’। গতকাল, বৃহস্পতিবার প্রকাশ্যে এসেছে আসন্ন সিরিয়ালের প্রোমো। জানা গিয়েছে, এখানে মূখ্য ভূমিকায় দেখা মিলবে 'কে আপন কে পর’ ধারাবাহিকের বিশ্বজিত্ ঘোষ। তাঁর সঙ্গে দেখা মিলবে আরাত্রিকা মাইতির। কেমন এই নতুন ধারাবাহিকের গল্প, কী নিয়ে গল্প, তা জানতে উদগ্রীব সকলে!
প্রথম বিয়ের খারাপ অভিজ্ঞতা মনের মধ্যে চেপে ধরে রেখে দিয়েছেন ইন্দ্র। যদিও এত কষ্টের কথা তিনি পরিবারের কাউকে জানাতে পারেননি। নিজে হোটেল করার জন্য একটা জায়গা বেছে নিয়েছেন তিনি। আর কিছুতেই সেই জায়গা কাউকে ছাড়তে নারাজ তিনি। সেখানেই বাচ্চাদের খেলনা বিক্রি করে মিতুল। কোনদিকে যাবে গল্পের মোড়।