For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এল পৃথিবীর সবথেকে কাছের নক্ষত্র, হাবল টেলিস্কোপে সেই ছবি

নক্ষত্রেরও মৃত্যু হয়। জীবন্ত নক্ষত্র ধীরে ধীরে ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে, তৈরি হয় ব্ল্যাক হোল। কিন্তু এবার মৃতপ্রায় নক্ষত্রের অন্যরূপ দেখা দিল। নক্ষত্রের মৃত্যুর ছবি তুলতে ধরা পড়ল অন্য ছবি। মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এল তারকা।

Google Oneindia Bengali News

নক্ষত্রেরও মৃত্যু হয়। জীবন্ত নক্ষত্র ধীরে ধীরে ঢলে পড়ে মৃত্যুর কোলে, তৈরি হয় ব্ল্যাক হোল। কিন্তু এবার মৃতপ্রায় নক্ষত্রের অন্যরূপ দেখা দিল। নক্ষত্রের মৃত্যুর ছবি তুলতে ধরা পড়ল অন্য ছবি। মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এল তারকা। আবার পুনরুজ্জীবন পেল সে। পৃথিবীর সবথেকে কাছের নক্ষত্রেই ঘটে গেল সেই ঘটনা।

নক্ষত্রকে পুনরুজ্জীবিত হতে দেখল হাবল টেলিস্কোপ

নক্ষত্রকে পুনরুজ্জীবিত হতে দেখল হাবল টেলিস্কোপ

প্রতিটি যাত্রারই যেমন শুরু থাকে, তেমনই তার শেষও আছে। মহাজাগতিক বস্তুর ক্ষেত্রেও সেই একই জিনিস ঘটে। তেমনই পৃথিবীর অদূরে ঘটে গেল এক মহাজাগতিক ঘটনা। এক লাল সুপারজায়ান্ট তারকা ফিরে এল মৃত্যুমুখ থেকে। নাম তার বেটেলজিউস। তারকাটিতে বিস্ফোরণ হওয়া ছিল স্রেফ সময়ের অপেক্ষা। আশ্চর্যজনকভাবে হাবল টেলিস্কোপে দেখা গেল সেই নক্ষত্রকে পুনরুজ্জীবিত হতে।

সুপারজায়ান্ট তারকার একটি অংশ বিস্ফোরিত হয়

সুপারজায়ান্ট তারকার একটি অংশ বিস্ফোরিত হয়

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা জানান, ২০১৯ সালে এই সুপারজায়ান্ট তারকার একটি অংশ বিস্ফোরিত হয়। পৃথিবীর সবথেকে কাছে অবস্থিত বেটেলজিউস নামে ওই তারকা ২০১৯ সালে ম্লান হতে শুরু করেছিল। এটি বিশ্বব্যাপী জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মনোযোগ আকর্ষণ করে নেয়। তখন হাবল টেলিস্কোপের পাঠানো ছবিতে দেখা গিয়েছিল নক্ষত্রটিকে ধসে পড়তে।

বিপর্যয় ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠেছে বিশালাকর নক্ষত্রটি

বিপর্যয় ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠেছে বিশালাকর নক্ষত্রটি

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ২০১৯ সালে তার দৃশ্যমান পৃষ্ঠের একটি অংশকে হারিয়ে ফেলে। তার ফলে তৈরি হয় বিশাল সারফেস ম্যাস ইজেকশন। তবে তা সূর্যের বিস্ফোরণের মতো ছিল না। বেটেলজিউসের বিস্ফোরণ ছিল সূর্যের সাধারণ সিএমই নির্গমণের থেকে ৪০০ বিলিয়ন গুণ বেশি ভরের বিস্ফোরণ। এখন এই বিপর্যয় ধীরে ধীরে কাটিয়ে উঠেছে বিশালাকর নক্ষত্রটি।

এভাবে ফিউশন হতে হতে সুপারনোভা তৈরি হয়

এভাবে ফিউশন হতে হতে সুপারনোভা তৈরি হয়

জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ২০১৯ সাল থেকে নক্ষত্রটিকে দেখার জন্য হাবল টেলিস্কোপ এবং অন্যান্য বেশ কয়েকটি যন্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে। ওই নক্ষত্র কীভাবে ভর হারাতে থাকে, কীভাবে ফিউশন হতে হতে সুপারনোভা তৈরি করে, সেই ছবি ধরা পড়েছে হাবল টেলিস্কোপে। নাসা বলছে, আমরা এর আগে কখনও একটি তারার স্পৃষ্ঠের বিশাল ভর ইজেকশন দেখিনি।

ধুলোর মেঘ তৈরি করেছে নক্ষাত্রাকাশে

ধুলোর মেঘ তৈরি করেছে নক্ষাত্রাকাশে

গবেষকরা বলেন, আমরা রিয়েল টাইমে নাক্ষত্রিক বিবর্তন দেখেছি। স্টেলা রোবোটিক অবজার্ভেটরি থেকে স্পেকট্রোস্কোপিক এবং ইমেজিং ডেটা ব্যবহার করেছেন গবেষকরা। নাসার সোলার টেরেস্ট্রিয়াল রিলেশনস অবজারভেটরি স্পেসক্রাফ্ট, নাসার হাবল, আমেরিকান স্পেস অ্যাসোসিয়েশন এবং স্টার স্পেস অ্যাসোসিয়েশনের তরফে এই পর্যবেক্ষণ করা হয়েছে। ২০১৯ সালের বেটলজিউসের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে এই সমস্ত ডেটায়। ডেটা বিশ্লেষণে দেখা গিয়েছে মহাকাশে প্রচুর পরিমাণ গরম উপাদান নির্গত হয়েছে। যা ধুলোর মেঘ তৈরি করেছে ওই নক্ষাত্রাকাশে, তা তারার আলোকে আসতে বাধা দেয়।

English summary
Earth closest supergiant star recovering from death situation in space.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X