For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

মাত্র ৪৫ দিনে মঙ্গলে পৌঁছনো যাবে, নতুন পরিকল্পনায় মহাকাশ যান তৈরির লক্ষ্য

মানবজাতির বেঁচে থাকা ও উন্নতির জন্য আন্তঃগ্রহ প্রজাতিতে পরিণত হওয়া জরুরি। বিলিওনেয়ার টেক মোগল এমন একটি মহাকাশযান তৈরি করছে।

Google Oneindia Bengali News

চাঁদের পর মঙ্গলে যাওয়ার জন্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থার তৎপরতা দিন দিন বাড়ছে। নাসা এরই মধ্যে আর্টেমিস মিশনে মঙ্গলে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। ২০৩০-এর মধ্যে তারা পাড়ি দিতে চায় মঙ্গলে। এবার ৪৫ দিনে মঙ্গলে পৌঁছনোর লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মহাকাশ যান তৈরির পরিকল্পনা করছেন বিলিওনিয়ার ইলন মাস্ক।

মাত্র ৪৫ দিনে মঙ্গলে পৌঁছনো যাবে, নতুন পরিকল্পনায় মহাকাশ যান তৈরির লক্ষ্য

৪৫ দিনের মধ্যে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছে দেবে এমন মহাকাশযান তৈরির পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। প্রস্তাবিত নিউক্লিয়ান থার্মাল এবং নিউক্লিয়ার ইলেকট্রিক প্রপালশন এই লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করতে পারে বলে মনে করছেন মহাকাশ বিজ্ঞানীদের একাংশ। মানবজাতিকে আন্তঃগ্রহ প্রজাতিতে রূপান্তরের লক্ষ্যে ইলন মাস্ক কয়েক বছর আগেই এ কথা বলেছিলেন।

তাঁর কথায় মানবজাতির বেঁচে থাকা ও উন্নতির জন্য আন্তঃগ্রহ প্রজাতিতে পরিণত হওয়া জরুরি। বিলিওনেয়ার টেক মোগল এমন একটি মহাকাশযান তৈরি করছে যে, তা একদিন মানুষ এবং পণ্য সম্ভার নিয়ে চাঁদ বা মঙ্গলে পাড়ি দিতে সক্ষম হবে। প্রথমে চাঁদ তারপরে মঙ্গলে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রেখেছে।

স্টারশিপ এ বছরেরই শেষের দিকে প্রথম অরবিটাল লঞ্চ পরিচালনা করতে প্রস্তুত হয়েছে। এই লক্ষ্য সফল হলে লাল গ্রহ মঙ্গলের জন্য একটি চ্যালেঞ্জিং মিশন হয়ে উঠবে এটি। এবং মঙ্গলে দীর্ঘমেয়াদি অভিযান চালাতে পারবে। এ জন্য পদার্থবিদদের একটি নতুন পরিকল্পনা রয়েছে বলেও জানা গিয়েছে স্টারশিপের তরপেষ

এই মিশনে মঙ্গলে ভ্রমণকাল কয়েক মাস থেকে কয়েক দিনে নামিয়ে আনা যাতে পারে। বর্তমানে প্রতি ঘণ্টায় ৩৯,৬০০ কিলোমিটার বেগে মঙ্গলযান ছুটতে পারে। সেইমতো মঙ্গলে পৌঁছতে সাতমাস সময় লাগে। নতুন মঙ্গলযান এমনভাবেই তৈরি হচ্ছে যে নিউক্লিয়ার থার্মাল এবং নিউক্লিয়ার ইলেকট্রিক প্রপালশন মহাকাশচারীকে ৪৫ দিনের মধ্যে মঙ্গলে পৌঁছে দিতে পারে।

নাসা ইনোভেটিভ অ্যাডভান্সড কনসেপ্টের অধীনে এটি আন্তঃনাক্ষত্রিক গতি বাড়াতে সক্ষম। তা আজকের গতির তুলনায় আরও তিন-চারগুণ দ্রুত গতিতে মঙ্গলে নিয়ে যেতে পারে। বিমোডাল নিউক্লিয়ার প্রপালশান সিস্টেম ওয়েভ রটার টপিং সাইকেল ব্যবহার করে ৯০০ সেকেন্ডের রাসায়নিক রকেটের কার্যকারিতা দ্বিগুণ করার জন্য একটি নির্দিষ্ট ইমপালস প্রদান করবে।

নাসা একটি বিবৃতিতে বলেছে, নিউক্লিয়ার ইলেকট্রিক প্রপালশান অত্যন্ত উচ্চ আইএসপি প্রদান করতে পারে। প্রায় তিন ঘণ্টার জন্য থ্রাস্ট বজায় রাখতে পারে। একটি বৈদ্যুতিক শক্তি উৎসও রয়েছে। তা মহাকাশে তাপ প্রত্যাখ্যানের সমস্যা মিটিয়ে আদর্শ পরিস্থিতিতে তাপ শক্তিতে রূপান্তরিত হতে পারে।

English summary
Astronaut could reach Mars in just 45 days if the new plan is success for future mission
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X