For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

চাঁদের মাটিতে ছোট্ট বাগান! প্রথম জন্মানো গাছগুলি কোন পদ্ধতিতে বড় হয়ে উঠছে

চাঁদের মাটিতে ছোট্ট বাগান! প্রথম জন্মানো গাছগুলি কোন পদ্ধতিতে বড় হয়ে উঠছে

Google Oneindia Bengali News

চাঁদের মাটিতে ছোট্ট বাগান হয়ে উঠেছে। প্রথম অঙ্কুরিত গাছগুলি বড় হয়ে উঠছে ক্রমশ। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের এই প্রচেষ্টা দেখিয়ে দিয়েছে চাঁদের মাটিতে চাষ করা কঠিন হতে পারে কিন্তু অসম্ভব নয়। একদিন যা অসম্ভব মনে হত, তা আজ সম্ভব করে দেখিয়ে দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদের মাটিতে অঙ্কুরিত বীজের গাছে পরিণত হওয়া উদ্ভিদ বিজ্ঞানের একটা বিশাল সাফল্য বলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে।

৫০ বছর আগে আনা চাঁদের মাটিতে গাছ

৫০ বছর আগে আনা চাঁদের মাটিতে গাছ

মহাকাশচারীরা চাঁদের মাটি এনে নাসার গবেষণাগারে বপন করেছিলেন প্রথম বীজ। সেই বীজ অঙ্কুরিত হয়েছে। ৫০ বছর আগে মিশন অ্যাপোলো চাঁদের মাটি সংগ্রহ করেছিল। সেই মাটিতেই জন্মালো উদ্ভিদ। এর ফলে একপ্রকার স্পষ্ট হয়ে গেল চাঁদের মাটিতে অক্সিজেন ও খাবার তৈরি করা যেতে পারে।

চাঁদে কৃষিকাজ করতে অনেক বেশি সময় লাগে

চাঁদে কৃষিকাজ করতে অনেক বেশি সময় লাগে

বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে জানতে পেরেছে পৃথিবীর আগ্নেয়গিরির উপাদানে জন্মানো উদ্ভিদের থেকে চাঁদের মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ বেশি সতেজ নয়। চাঁদের মাটিতে জন্মানো উদ্ভিদ পার্থিব উপাদানেও ধীরে ধীরে পুষ্টি লাভ করেছিল। ফলে চাঁদে কৃষিকাজ বা চাষাবাদ করতে অনেক বেশি সময় লাগবে।

চাঁদ থেকে সংগৃহীত নমুনায় সাফল্য বিজ্ঞানীদের

চাঁদ থেকে সংগৃহীত নমুনায় সাফল্য বিজ্ঞানীদের

নমুনাগুলি চাঁদ থেকে সংগ্রহ করে আনার পরও নাসা প্রকাশ করেনি। কারণ তাঁরা এসব নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পথে হেঁটেছিলেন। কিন্তু সবাই জানতেন সেই মূল্যবান নমুনাগুলি সত্যিই অমূল্য। এখন নাসা তার আর্টেমিস প্রোগ্রামের মধ্য দিয়ে পরতে পরতে বুঝিয়ে দিচ্ছে তাদের বিজ্ঞানীরা কীভাবে এগিয়ে গিয়েছেন।

নাসা দীর্ঘমেয়াদি মিশনে নামছে চাঁদে

নাসা দীর্ঘমেয়াদি মিশনে নামছে চাঁদে

এখন নাসা মানুষকে চাঁদে পাঠানো পরিকল্পনা করছে। এই পরিকল্পনায় নাসা দীর্ঘমেয়াদি মিশনে নামছে। স্থির করেছে ২০২৫ সালের মধ্যে চাঁদে মানুষ পাঠাবে তারা। ২০২৪-এর শেষেই এই মিশনের কাজ শুরু হয়ে যাবে। নতুন উদ্যমে কাজ শুরু করে দিয়েছে নাসা। এর মধ্যে চাঁদের মাটিতে গাছ জন্মানোয় উৎসাহ ও উদ্যম আরও বেড়ে গিয়েছে।

চাঁদের মাটিতে চাষ করা মানে দুঃস্বপ্ন

চাঁদের মাটিতে চাষ করা মানে দুঃস্বপ্ন

চাঁদের মাটি একেবারেই চাষের উপযোগী নয়। একজন মালীর কাছে চাঁদের মাটিতে চাষ করা মানে দুঃস্বপ্ন। কেননা চাঁদের মাটি অক্সিডাইজড লোহার পরিবর্তে ধাতব লোহায় পরিপূর্ণ। মহাকাশের শিলা যেন ভাঙা কাঁচের মতো মিশে রয়েছে মাটিতে। নাইট্রোজেন, ফসফরাস বা অন্যান্য পুষ্টিতে পূর্ণ নয়। ফলে গাছের বৃদ্ধি পরিপূর্ণ রূপে হতে পারে না।

সরিষার মতো উদ্ভিদ লাগানো হয়েছিল

সরিষার মতো উদ্ভিদ লাগানো হয়েছিল

বিজ্ঞানীরা পার্থিব উপকরণ দিয়ে চাঁদের মাটিকে উর্বর করে গাছ জন্মানোর পরিকল্পনা করেছে। কিন্তু এই প্রক্রিয়া যে কতটা কঠিন ছিল, তা বিজ্ঞানীরা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছেন। ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ত্রয়ী থ্যালে ক্রেস নিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন। সরিষার মতো উদ্ভিদ লাগানো হয়েছিল চাঁদের মাটিতে।

১৬টি পাত্রে বীজ বপন করা হয়

১৬টি পাত্রে বীজ বপন করা হয়

এই গবেষক দল একটি ছোট পাত্রে প্রথমে বীজ রোপণ করেছিল। অ্যাপোলো ১১-র আনা নমুনা চারটি পাত্রে রাখা হয়েছিল, আর অ্যাপোলো ১২-র নমুনা রাখা হয়েছিল চারটি পাত্রে। অ্যাপোলো ১৭-র নমুনাও চারটি পাত্রে ঢালা হয় এবং পৃথিবীর আগ্নেয়গিরির উপাদান রাখা হয় চারটি পাত্রে। মোট ১৬টি পাত্রে বীজ বপন করা হয়। সেখান দেখা যায়, চাঁদের মাটিতে জন্মানো গাছের থেকে পৃথিবীর আগ্নেয়গিরির উপাদানে গাছ অনেক সজীব।

চাঁদে গবেষণায় চিনকে নিয়ে উদ্বেগ, নাসার প্রধানের দাবিতে শোরগোল মহাকাশ বিজ্ঞানীদেরচাঁদে গবেষণায় চিনকে নিয়ে উদ্বেগ, নাসার প্রধানের দাবিতে শোরগোল মহাকাশ বিজ্ঞানীদের

English summary
A tiny garden is farming on soil of Moon with first plant grown possible by NASA
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X