শিশুদিবসের প্রাক্কালে জেনে নিন পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরু সম্পর্কে অজানা কিছু তথ্য

পণ্ডিত জওহরলাল নেহেরুর জন্মদিন উপলক্ষ্যে গোটা দেশজুড়ে শিশুদিবস পালন করা হয় ১৪ নভেম্বর। এইদিনে দেশবাসী দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানান। এই শিশুদিবস আবার বাল দিবস নামেও পরিচিত।

দ্য ডিসকোভার অফ ইন্ডিয়া, গ্লিমপিস অফ ওয়ার্ল্ড হিস্ট্রি, দ্য বাঞ্চ অফ ওল্ড লেটার্স, লেটার ফ্রম আ ফাদার টু হিজ ডটার, এগুলি জওঙরলাল নেহেরুর বিখ্যাত কিছু বই।

জওহরলাল নেহেরুর দিল্লির বাসভবন ‘‌তিন মূর্তি ভবন’‌কে পরে নেহেরু মিউজিয়াম ও গ্রন্থাগারে পরিণত করা হয়। এছাড়াও মুম্বই, দিল্লি, বেঙ্গালুরু, এলাহাবাদ ও পুনেতে পাঁচটি নেহেরু প্ল্যানেটেরিয়াম তৈরি করা হয়। 

নেহেরুকে আধুনিক ভারতের স্থপতিকর বলা হয়ে থাকে।

১৯৪৭ সালের ১৫ অগাস্ট জওহরলাল নেহেরু প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেন এবং সেই সময় তিনি ভাগ্যের সঙ্গে চেষ্টা করুন এই বিখ্যাত ভাষণ দেন। 

জওহরলাল নেহেরু প্রথম ১৯২৭ সালে সম্পূর্ণ জাতীয় স্বাতীনতা ও ভারতীয় সিভিল পরিষেবা সহ ব্রিটিশ শাসকের হাত থেকে গোটা ভারতবাসীকে মুক্ত করার ধারণা দিয়েছিলেন।  

ভারত ছাড়ো আন্দোলনে যোগ দেওয়ার জন্য ১৯৪২ থেকে ১৯৪৬ সালে আহমেদাবাদে কারাগারে থাকার সময় নেহেরু ‘‌ডিসকভার অফ ইন্ডিয়া’‌ বইটি লিখেছিলেন।

১৯০৭ সাল এজওহরলাল কেমব্রিজের ট্রিনিটি কলেজে পড়াশোনার জন্য যান এবং ১৯১০ সালে স্নাতক হন।

মতিলাল নেহেরু চেয়েছিলেন তাঁর পুত্র জওহরলাল তাঁর নিজের স্বরাজ পার্টিতে যোগ দিক আর কংগ্রেস ছেড়ে দিক। কিন্তু জওহরলাল কংগ্রেসের প্রতি এতটাই বিশ্বস্ত ছিলেন যে তাঁর বাবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে গান্ধীজির সঙ্গে থাকাকেই বেছে নেন।