ভারতের শেষ রাস্তা কোথায়, জানেন? যাবেন না কি সেই প্রকৃতির কোলে

দেশের রাস্তা শেষ হয়েছে এক নির্জন গ্রামে। তা জানার আগ্রহ তো সকলেরই। আর যেহেতু রহস্যের গন্ধ রয়েছে, আগ্রহ তো জাগবেই।

সাইক্লোনে ধ্বংসপ্রাপ্তির ধনুষ্কোডিতে আর মানুষ বসবাস করে না। মানুষের বসবাসের অনুপযোগী বলেও ঘোষিত হয়েছিল এই দ্বীপাঞ্চল। এখন শ-পাঁচেক ধীবর সম্প্রদায়ের মানুষ তাঁদের জীবিকা অর্জনের জন্য কুঁড়েঘর করে থাকে।

 ১৯৬৪ সালের এক সুপার সাইক্লোনে ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল ধনুষ্কোডি। প্রায় ১৮০০ জনের মৃত্যু হয়েছিল। শতাধিক যাত্রী নিয়ে ট্রেনের সলিল সমাধি হয়েছিল।

ধনুষ্কোডি হল ভারত ও শ্রীলঙ্কার একমাত্র সীমান্ত, যে সীমান্ত রেখা পক প্রণালীতে বালির স্তূপের উপর দিয়ে প্রসারিত।

 মূল ভুখণ্ড থেকে পামবান দ্বীপ অতিক্রম করতে হয়। তারপর কতগুলো ধীবরপল্লি পেরিয়ে পৌঁছতে হয় ধনুষ্কোডিতে।

 ভ্রমণ পিপাসু মানুষের পছন্দের জায়গা এটি। এই ধনুষ্কোডি তামিলনাড়ুর রামেশ্বরম বা পামবান দ্বীপের দক্ষিণ পূর্বে অূবস্থিত।

রামশ্বরমের অদূরেই ধনুস্কোডি এখন পড়ে রয়েছে ভগ্নস্তূপ হয়ে। তবে পর্যটনের আদর্শ জায়গা।

 জায়গাটির নাম ধনুষ্কোডি। আগে জনপদ ছিল। কিন্তু কালের অতলে এই গ্রাম এখন নির্জন। সুপার সাইক্লোনে তছনছ হয়ে গিয়েছিল ধনুষ্কোডি দ্বীপ।

 তামিলনাড়ুর পূর্ব উপকূলে রামেশ্বরম দ্বীপের তীরেই রয়েছে সেই রাস্তা। এই জায়াগাটিকে বলা হয় ভারতের শেষপ্রান্ত।