সাগরে ফুঁসছে ঘূর্ণিঝড় ‘পবন’, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার পথে রয়েছে বাধা, প্রভাব পড়বে বাংলার বুকেও
আরব সাগরে ফের বাসা বেঁধেছে ঘূর্ণাবর্ত। তা ক্রমেই ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড় পবনের জেরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বাঁধা পড়ে আছে আরব সাগরে।
আরব সাগরে ফের দানা বেঁধেছে নতুন ঘূর্ণাবর্ত। তা ক্রমেই ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিয়েছে। এই ঘূর্ণিঝড় পবনের জেরে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা বাঁধা পড়ে আছে আরব সাগরে। উত্তর-পশ্চিম বায়ু প্রবেশ করতে পারছে না ভারতে। ফলে শীতের দেখা মিললেও ফের তাপমাত্রা বেড়েছে। বৃহস্পতিবার ছিল মরশুমের শীতলতম দিন। তারপর থেকে সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৯.৪ ডিগ্রি।
তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি
আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানানো হয়েছে, বর্তমানে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে তিন ডিগ্রি বেশি। একইসঙ্গে সুখবর দিয়েছে, বুধবার থেকে ফের শীত পড়তে পারে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে বুধবার থেকে তাপমাত্রার পরিবর্তন হবে বলে মনে করছেন আবহবিদরা।
ঘূর্ণিঝড় পবনের জেরে বাধাপ্রাপ্ত পশ্চিমী ঝঞ্ঝা
আরব সাগরে বাসা বাঁধা ঘূর্ণিঝড় পবনের জেরে বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে উত্তর-পশ্চিম বায়ু। ফলে পশ্চিম দিকে থেকে হাওয়া ঢুকতে পারছে না, রাজ্যে হাওয়া ঢুকছে পূর্ব দিক থেকে। সেই হাওয়া গরম। ফলে তাপমাত্রা বেড়েছে বঙ্গের। বুধবার নাগাদ পশ্চিমী ঝঞ্ঝা প্রবেশ করতে শুরু করবে। তারপরই ফের ঠান্ডা পড়তে পারে।
আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস
এদিকে আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না। ভোরের দিকে কুয়াশা থাকবে। আকাশ থাকবে মেঘলা। সকাল ও সন্ধ্যায় শীতের আমেজ পাবেন মানুষ। কিন্তু কনকনে ঠান্ডা এখনই নয়।