For Quick Alerts
ALLOW NOTIFICATIONS  
For Daily Alerts
Oneindia App Download

তন্ত্রসাধনার জন্য স্বামীর বুকে বসে রক্তপান! তারপর যা ঘটল শুনলে চমকে যাবেন

পুরুলিয়ার সূচকাণ্ডে ধৃত সনাতন ঠাকুরের স্বীকারোক্তি তন্ত্রসাধনায় সিদ্ধিলাভ করতে সে শিশুটির শরীরের সূচ ফুটিয়েছিল। এবার তন্ত্রসাধক স্ত্রী রক্তপান করল স্বামীর।

Google Oneindia Bengali News

আরও এক তন্ত্রসাধনার করুণ কাহিনি এ রাজ্যে। তন্ত্রসাধনায় সিদ্ধিলাভ করতে স্বামীর বুকে বসে রক্তপান করল স্ত্রী। পরে রক্তাল্পতায় ভুগে মৃত্যু হল স্বামীর। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা বীরভূমের সদাইপুর গ্রামে। মৃতের নাম অভিজিৎ বাগদি। রবিবার বর্ধমান মেডিকেল কলেজে ভর্তি করা হয় তাঁকে। একদিন পর সোমবার মৃত্যু হয় তাঁর। এই ঘটনার তদন্তে নেমে তন্ত্রসাধনার সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে পুলিশ।

বছর খানেক আগে অভিজিতের সঙ্গে বিয়ে হয় সাবিত্রীর। অভিজিতের মায়ের অভিযোগ, 'সাবিত্রী উঠোনে ত্রিশূল পুঁতে তন্ত্রসাধনা করত। সেই তন্ত্রসাধনার বলি হতে হল তাঁর ছেলেকে। একজন স্ত্রী তন্ত্রসাধনার নামে রক্ত চুষে খেল স্বামীর। তারপর থেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ে অভিজিৎ। শেষমেশ মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ল সে।'

তন্ত্রসাধনায় সিদ্ধিলাভ করতে স্বামীর রক্ত চুষে খেল স্ত্রী

পুলিশ তদন্তে নেমে জানতে পেরেছে, গত অমাবস্যার দিনই ঘটে চাঞ্চল্যকর ঘটনা। ওই রাতে প্রথনমে অভিজিৎকে স্নান করিয়ে আনে সাবিত্রী। তারপর উঠোনে ত্রিশূল পুতে শুরু হয় তন্ত্র সাধনা। একটা সময়ে স্বামীকে শুইয়ে তাঁর বুকে চেপে বসে সাবিত্রী। এরপর স্বামীর ঠোঁট কামড়ে রক্তাক্ত করে সেখান থেকে রক্ত চুষে খেতে শুরু করে।

অসুস্থ হয়ে পড়েন অভিজিৎ। ক্রমশই শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে তাঁর। শেষমেশ তাঁকে বর্ধমান হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রক্তাল্পতার জন্য তাঁকে তিন বোতল রক্ত দেওয়া হয়। কিন্তু শেষরক্ষা হয়নি। বাঁচানো যায়নি অভিজিৎকে। সোমবার সকালে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন তিনি। স্বামীর মৃত্যুর পরও নির্বিকার সাবিত্রী। তাকে আটকে মারধর করা হয়। পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে। এরপর গ্রেফতার করা হয় তাকে।

প্রতিবেশীরাও এদিন পুলিশকে জানায়, সাবিত্রীর আচরণ স্বাভাবিক ছিল না আদৌ। তাঁকে প্রায়ই নাচের তালে চলতে দেখা যেত। নিজেকে ডাকিনি বলে পরিচয় দিত সে। এমনকী বলত, আমার পথ আটকালে রক্ত চুষে খেয়ে নেব। সাবিত্রী এত কিছুর পরও জানায়, শ্বশুরবাড়ির দোষ কাটাতেই সে এইসব করত।

পুরুলিয়ার সূচকাণ্ডে ধৃত সনাতন ঠাকুরের স্বীকারোক্তি তন্ত্রসাধনায় সিদ্ধিলাভ করতে সে শিশুটির শরীরের সূচ ফুটিয়েছিল। শিশু আর্তনাদেই নাকি সে তন্ত্রসাধনায় সিদ্ধিলাভ করত- এমন স্বপ্নাদেশ পেয়েছিল সে। সেইমতোই সাড়ে তিনি বছরের শিশুর শরীরে সাত সাতটি সূচ ফুটিয়ে ছিল বলে পুলিশের কাছে জানায় সনাতন। তার একদিন পরেই ফের আর এক তন্ত্রসাধনার ঘটনা। সেখানে তন্ত্রসাধক স্ত্রীর হাতে বলি স্বামী।

English summary
Wife sucks blood of her husband to achieve fulfillment of witchcraft. Husdand is died for anemia at Birbhum.
চটজলদি খবরের আপডেট পান
Enable
x
Notification Settings X
Time Settings
Done
Clear Notification X
Do you want to clear all the notifications from your inbox?
Settings X