মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম 'দক্ষ' অফিসারের! ভিডিও হল ভাইরাল, তৈরি হচ্ছে বিরোধীরা
মাত্র ৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও। তাতে দেখা যাচ্ছে রাজ্য পুলিশের এক শীর্ষ কর্তাকে কেক খাইয়ে দিচ্ছেন। দ্বিতীয় অপর এক পুলিশ আধিকারিক মুখ্যমন্ত্রীরহাত থেকে কেক খাচ্ছেন। নাম রাজীব মিশ্র।
মাত্র ৮ সেকেন্ডের একটি ভিডিও। তাতে দেখা যাচ্ছে রাজ্য পুলিশের এক শীর্ষ কর্তাকে কেক খাইয়ে দিচ্ছেন। দ্বিতীয় অপর এক পুলিশ আধিকারিক মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে কেক খাচ্ছেন। নাম রাজীব মিশ্র। পশ্চিমাঞ্চলের আইজি। সেই একই কেক খেলেন তৃতীয় ব্যক্তি। মুখ্যমন্ত্রীর দলেই সাংসদ। প্রথম বা তৃতীয় ব্যক্তিকে নিয়ে কোনও বিতর্ক হয়নি। বিতর্ক তৈরি হয়েছে দ্বিতীয় ব্যক্তিকে নিয়ে। কেননা তিনি পুলিশের পোশাকে ছিলেন। যদিও এই ভিডিও-র সত্যতা পরীক্ষা করে দেখেনি বেঙ্গলি ওয়ান ইন্ডিয়া।
ছবিতে আছেন যাঁরা
ছবিতে
দেখা
যাচ্ছে
মুখ্যমন্ত্রীর
পিছনে
সমুদ্র।
মুখ্যমন্ত্রীকে
ঘিরে
জটলা।
মুখ্যমন্ত্রীর
বাঁ
দিকে
রাজ্যের
মন্ত্রী
শুভেন্দু
অধিকারী।
তাঁর
পাশে
এক
পুলিশ
কর্তা।
তাঁর
পাশে
রাজীব
মিশ্র।
আর
একেবারে
ডান
দিকে
দেখা
যাচ্ছে
সাংসদ
শিশির
অধিকারীকে।
পুলিশ কর্তার জন্মদিন পালন
সূত্রের খবর অনুযায়ী, ছবিটি মুখ্যমন্ত্রী দিঘা সফরের সময়ের। ২১ অগাস্টের। সেই দিনই নাকি পুলিশ কর্তা বিনীত গোয়েলের জন্মদিন ছিল। সেই উপলক্ষেই কেকের বাক্স মুখ্যমন্ত্রীর বাঁদিকে খোলা। মুখ্যমন্ত্রী প্রথমে একটি কেকের টুকরো তুলে দেন আইপিএস বিনীত গোয়েলকে। তিনি অবশ্য পুলিশের পোশাকে ছিলেন না। সেই কেকের টুকরো পরে মুখ্যমন্ত্রী তুলে দেন পাশে দাঁড়ানো রাজীব মিশ্রের মুখে। এরপর রাজীব মিশ্রকে দেখা যায়, মুখ্যমন্ত্রীর পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছেন। সেই কেকের টুকরোই মুখ্যমন্ত্রী তুলে দেন শিশিপ অধিকারীকে।
বিরোধী ও আমলাদের সমালোচনা
ছবি
ভাইরাল
হতেই
সমালোচনা
শুরু
হয়েছে
রাজনৈতিক
মহলে।
প্রশাসন
দলদাস
হওয়ার
নিদর্শন।
অভিযোগ
করেছেন
তাঁরা।
তাঁদের
প্রশ্ন,
উর্দিতে
থাকা
অবস্থায়
কীভাবে
এক
শীর্ষস্থানীয়
আধিকারিক
পায়ে
হাত
দিয়ে
প্রণাম
করেন।
একই
প্রশ্ন
তুলেছেন
আমলাদের
একটা
অংশও।
তারা
বলছেন,
ডিউটিতে
থাকার
সময়
সাংবিধানিক
পদাধিকারীকে
স্যালুট
করা
যায়,
কিন্তু
প্রণাম
করা
যায়
না।
করলে
তা
সার্ভিস
রুলের
পরিপন্থী
এবং
শাস্তিযোগ্য
অপরাধ
বলে
গণ্য
হয়।