মোদী সরকারের 'জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০' নিয়ে 'সব প্রশ্নের উত্তর' চাইলেন পার্থ! ফের রাজ্য কোমর কষছে
মোদী সরকারের 'জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০' নিয়ে 'সব প্রশ্নের উত্তর' চাইলেন পার্থর! ফের রাজ্য কোমর কষছে
করোনার আবহে পরিযায়ী শ্রমিকদের নিয়ে কেন্দ্র রাজ্য সংঘাত দেখা গিয়েছে। তারও আগে মোদী সরকার মসনদে আসার পর থেকেই মমতা সরকার সুর তুঙ্গে রাখে। এবার জাতীয় শিক্ষা নীতি প্রকাশ্যে আসার পরের সপ্তাহে ফের সরব হল তৃণমূল সরকার। এর আগে , বিজেপির শরিকদল তথা তামিলনাড়ুর শাসকদল এআইডিএমকে এই নীতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বাধীন সরকারও প্রশ্ন রাখছে মোদী সরকারের কাছে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের তোপ
এদিকে, পার্থ চট্টোপাধ্যায় এদিন রাখি বন্ধন উপলক্ষ্যে এক উৎসবে গিয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি প্রসঙ্গে একের পর এক তোপ দাগেন মোদী সরকারের বিরুদ্ধে। তাঁর সাফ বার্তা ' নয়া শিক্ষানীতিতে আমাদের আপত্তি রয়েছে। '
কেন্দ্র-রাজ্য সংঘাত
'
আমরা
লিখিত
আকারে
জানিয়ে
ছিলাম।
শিক্ষানীতি
চালু
করতে
গেলে
আগে
অনেক
কিছু
করতে
হবে।
পাঁচ
বছরে
এই
শিক্ষানীতি
চালু
করা
সম্ভব
নয়।
পড়াশোনার
কোনও
নিয়ম
বা
নীতি
পরিবর্তন
হল
না
।
আলাপ
আলোচনা
হচ্ছে
না।....
'
এই
ভাষাতেই
পার্থ
চট্টোপাধ্যায়
আক্রমণ
করেন
কেন্দ্রীয়
শিক্ষানীতিকে।
পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের তোপ
এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায় আরও তোপ দেগে প্রশ্ন করেন, 'পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য যে খরচ হবে, তা বহন করবে কারা? হঠাৎ করে এইভাবে জাতীয় শিক্ষানীতি চালু করা যায় না । ' এভাবেই এদিন মোদী সরকারকে তোপ দাগেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়।
'সব প্রশ্নের উত্তর চাই'
উল্লেখ্য, জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ নিয়ে বহুবার বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে। এই শিক্ষানীতিতে আরএসএস এর প্রভাব রয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। এদিকে, জাতীয় শিক্ষানীতি পর্যালোচনা করতে সৌগত রায়, নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ি, সব্যসাচী বসু রায় চৌধুরী, অভীক মজুমদার, পবিত্র সরকার ও সুরঞ্জন দাসকে নিয়ে নতুন কমিটি গড়েছে রাজ্য সরকার।
তৃণমূল গোহারা হবে বিজেপির কাছে! ২০২১-এ সম্ভাব্য ভোটপ্রাপ্তির পরিসংখ্যান দিলীপের