রাজ্য প্রশাসনে বড় রদবদলে ব্যাখ্যা নবান্নের! জল্পনা দার্জিলিং নিয়ে
রাজ্য প্রশাসনে বড় রদবদল করল রাজ্য সরকার। সাত জেলার জেলাশাসকদের (district magistrate) পরিবর্তন করা হয়েছে। নবান্নের (nabanna) তরফে জানানো হয়েছে এই বদলি রুটিন বদলি।
রাজ্য প্রশাসনে বড় রদবদল করল রাজ্য সরকার। সাত জেলার জেলাশাসকদের (district magistrate) পরিবর্তন করা হয়েছে। নবান্নের (nabanna) তরফে জানানো হয়েছে এই বদলি রুটিন বদলি।
শুভেন্দু অধিকারীর ভবিষ্যৎ কী, 'ভাল ছেলে'কে বিজেপি নেতারা বলছেন যেসব কথা
যেসব জেলায় জেলাশাসক পরিবর্তন
সাত জেলার জেলাশাসক পরিবর্তন করা হয়েছে। পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক করা হয়েছে এনামূল হককে। অন্যদিকে পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতীকে বীরভূমের জেলাশাসক করা হয়েছে। জলপাইগুড়ির জেলাশাসক করে পাঠানো হয়েছে, মৌমিতা গোদারা বসুকে। উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক করা হয়েছে সুমিত গুপ্তাকে। দার্জিলিং-এর জেলাশাসক করা হয়েছে, শশাঙ্ক শেঠিকে। পূর্ব মেদিনীপুরের নতুন জেলাশাসক করা হয়েছে নদিয়ার দায়িত্বে থাকা বিভু গোয়েলকে। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পার্থ ঘোষকে নদিয়ার জেলাশাসক করা হয়েছে।
যুগ্মসচিব পদে যাচ্ছেন যাঁরা
জলপাইগুড়ির জেলাশাসক অভিষেক তিওয়ারিকে উচ্চশিক্ষা দফতরের যুগ্মসচিব করা হয়েছে। উত্তর ২৪ পরগনার জেলাশাসক চৈতালি চক্রবর্তীকে স্বরাষ্ট্র দফতরের বিশেষ সচিব করা হয়েছে। দার্জিলিং-এর বর্তমান জেলাশাসক পোন্নাবলমকে ভূমি সংস্কার দফতরের যুগ্মসচিব করা হয়েছে।
দার্জিলিং-এ পরিবর্তন নিয়ে জল্পনা
এবার যেসব জেলার জেলাশাসককে পরিবর্তন করা হয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে দার্জিলিং। সম্প্রতি দার্জিলিং সফরে গিয়ে সেখানকার এসপি এবং ডিএমকে সতর্ক করেছিলেন রাজ্যপাল। এরপর ডিএম এবং এসপি দার্জিলিং-এর রাজভবনে রাজ্যপালের ডাকে সাড়া দিয়ে দেখা করেছিলেন।
১ অক্টোবরে রাজ্য প্রশাসনে বদল হয়েছিল
১ অক্টোবর থেকে রাজ্য প্রশাসনে বড় রদবদল হয়েছিল। আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে মুখ্যসচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। স্বরাষ্ট্রসচিব করা হয়েছিল এইচকে দ্বিবেদিকে। তথ্য সংস্কৃতি ও পরিবহণ সচিব পদেও বদল আনা হয়েছিল।
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পরে বজ রদবদল হয়েছিল
২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনের পর রাজ্য প্রশাসনে বড় রদবদল করা হয়েছিল। নির্বাচনী বিধিনিষেধ ওঠার পরেই রাজীব কুমার-সহ বেশ কিছু প্রশাসনিক কর্তাকে পুরনো পদে ফিরিয়ে এনেছিল নবান্ন। সেই সময় স্বরাষ্ট্রসচিব পদে বসানো হয়েছিল বর্তমানে মুখ্যসচিবের পদে থাকা আলাপন বন্দ্যোপাধ্যায়কে। রাজ্য নির্বাচন কমিশনার করা হয়েছিল সৌরভ দাসকে।