নাছোড় রাজ্য ! বাজারে আসতে চলেছে 'সরকারি' রসগোল্লা
রসগোল্লা নিয়ে নাছোড় রাজ্য সরকার। জি আই ট্যাগের পর ব্র্যান্ডিং-এর উদ্যোগ নিয়েছিল রাজ্য সরকার। এবার রসগোল্লার মান রাখতে সরকারি উদ্যোগেই রসগোল্লা তৈরির সিদ্ধান্ত।
রসগোল্লা নিয়ে নাছোড় রাজ্য সরকার। জি আই ট্যাগের পর ব্র্যান্ডিং-এর উদ্যোগ নিয়েছিল রাজ্য সরকার। এবার রসগোল্লার মান রাখতে সরকারি উদ্যোগেই রসগোল্লা তৈরির সিদ্ধান্ত। সরকারি উদ্যোগে পাওয়া যাবে ছানা এবম কী ঘি-ও।
সরকারি
রসগোল্লার
সাতকথা
বেলগাছিয়ায়
রাজ্য
সরকারের
প্রাণী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ডেয়ারি
টেকনোলজি
ডিপার্টমেন্টে
তৈরি
হবে
মিষ্টি।
অন্যদিকে
নদিয়ার
মোহনপুর
ক্যাম্পাসেও
মিষ্টি
তৈরি
হবে।
একইসঙ্গে
তৈরি
হবে
ছানা,
ঘি।
সঙ্গে
থাকবে
রাবড়ি,
পনির,
খোয়া
ক্ষীরও।
খুব
শিগগিরই
খাদ্য
দফতর
এবং
কৃষি
দফতরের
বিপণন
কেন্দ্র
গুলি
থেকে
রসগোল্লা
মিষ্টি-সহ
যাবতীয়
সবকিছু
পাওয়া
যাবে।
জিআই ট্যাগ পাওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, রসগোল্লার ব্র্যান্ডিং করা হবে। সেই মতো প্রশিক্ষণের পথে এগোয় রাজ্য সরকার। পলিসিও ঠিক করা হয়। পলিসিতে ছিল রসগোল্লার মাপকাঠি। ২৬৯ কিলো ক্যালরি শক্তি, ৬ গ্রাম প্রোটিন, ৪০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেড, ৬.৮ গ্রাম ফ্যাট এবং ২০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম। জানানো হয়েছিল এই মাপকাঠি থাকলে নির্দিষ্ট সংস্থাকে বাংলার রসগোল্লার ব্র্যান্ডিং দেওয়া হবে।
এই ব্র্যান্ডিং-এর পাশাপাশি সরকারি পর্যায়েও মিষ্টি তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়। বরাদ্দ করা হয় ৩ কোটি টাকা। সেই মতো প্রশিক্ষণ চলছে সরকারি পর্যায়ে।
সরকারি
সূত্রের
দাবি,
সরকারি
মিষ্টির
গুণমান
সঠিক
থাকবে।
কিন্তু
দামও
খুব
বেশি
হবে
না।
একনজরে
দেখে
নেওয়া
যাক
প্রাথমিকভাবে
ঠিক
হওয়া
মূল্য
- রসগোল্লা ১০ টাকা পিস
- ২৫০ গ্রামের পনিরের প্যাকেট ৬৫ টাকা
- এক কেজি ঘি-এর দাম ৪৮০ টাকা
- ৫০০ গ্রাম ঘি-এর দাম ২৫০ টাকা
- ২৫০ গ্রাম ঘি-এর দাম ১৩০ টাকা