নন্দীগ্রামে কেমন করে ভোট, নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দুর ইঙ্গিতে জল্পনা
নন্দীগ্রামে কেমন করে ভোট, নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দুর ইঙ্গিতে জল্পনা
নন্দীগ্রাম দিবস (nandigram diwas)। যা শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari) পালন করে আসছেন ২০০৮ সাল থেকে। এদিনও তাতে কোনও খামতি হয়নি। এবার পতাকার রঙটা ছিল আলাদা। ভাঙাবেড়া এবং গোকুলনগরে তিনি শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি আশ্বস্ত করে বলেছেন এবার সাধারণ মানুষ নিজের ভোট নিজেই দিতে পারবেন।
নিজের ভোট নিজেই দেবেন
এবারের নন্দীগ্রাম দিবসে শুভেন্দু অধিকারীর মুখে স্বাভাবিকভাবেই চ্যালেঞ্জের সুর। এদিন তিনি বলেছেন এবার নন্দীগ্রামের মানুষ নতুন ভোট দেখবেন। সেখানকার বাসিন্দারা নিজের ভোট নিজেরাই দেবেন বলে আশ্বস্ত করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। তিনি বলেছেন, সেখানে কোনও অশান্তি রেয়াত করা হবে না। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে সেখানে ভোট হবে বলে জানিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
তিনিও ভোট দেবেন নন্দীগ্রামে
শুভেন্দু অধিকারী এদিন বলেছেন, তিনিও ভোট দিতে যাবেন, নন্দীগ্রামবাসীর সঙ্গে। আগে তিনি হলদিয়ার ভোটার ছিলেন। এবার হলদিয়ার ভোটার তালিকা থেকে নাম কাটিয়ে নন্দীগ্রামের তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করেছেন। ফলে তিনি আক্ষরিক অর্থেই নন্দীগ্রামের ভূমিপুত্র।
নন্দীগ্রামে শুভেন্দু যাওয়ার আগে বিক্ষোভ
এদিন নন্দীগ্রামের ভাঙাবেড়ায় শুভেন্দু অধিকারী যাওয়ার আগে বিক্ষোভ দেখাতে থাকে তৃণমূল। তারা বলে, সেখানে ঢুকতে দেওয়া হবে না শুভেন্দু অধিকারীকে। একটা সময় সেখানে বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে তৃণমূল কর্মীদের হাতাহাতি বেধে যায়। কেন্দ্রীয় বাহিনী সেখানে গিয়ে পরিস্থিতির সামাল দেয়। এদিন সকাল থেকে, সেখানে শহিদদের প্রতি জানাতে কর্মসূচি নিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সেখানে গিয়েছিলেন ব্রাত্য বসু, পূর্ণেন্দু বসু এবং দোলা সেনরা।
শুভেন্দুকে রোখা যাবে না
এদিন
এই
ঘটনা
সম্পর্কে
প্রতিক্রিয়া
জানাতে
গিয়ে
শুভেন্দু
অধিকারী
বলেছেন,
চারটে
লোক
দাঁড়
করিয়ে
নোংরা
কথা
বলে
শুভেন্দু
অধিকারীকে
রোখা
যায়
না।
তিনি
আশ্বস্ত
করে
বলেছেন,
নন্দীগ্রামবাসীর
পাশে
শুভেন্দু
অধিকারী
ছিল,
আছে
এবং
ভবিষ্যতেও
থাকবে।
গোকুলনগরে
শহিদদের
প্রতি
শ্রদ্ধা
জানাতে
গিয়ে
শুভেন্দু
অধিকারী
বলেন,
তৃণমূলের
যাঁরা
এদিন
এসেছেন,
তাঁদের
পাঁচবছর
আগে
দেখা
যায়নি,
গতবছরে
দেখা
যায়নি।
আর
সামনের
বছরেও
দেখা
যাবে
না।
সঙ্গে
তিনি
বলেন,
নন্দীগ্রামের
গুলি
চালনায়
অভিযুক্ত
পুলিশ
অফিসার
সত্যজিৎ
বন্দ্যোপাধ্যায়ের
হাতে
তৃণমূলের
পতাকা
ধরানো
হয়েছে।
আর
অরুণ
গুপ্তা,
তন্ময়
রায়চৌধুরীদের
মতো
আধিকারিকদের
শাস্তি
না
দিয়ে
পদোন্নতি
হয়েছে।
ফলে
শহিদ
দিবস
পালনের
কোনও
অধিকার
নেই
তৃণমূল
কংগ্রেসের।
বিজেপির তালিকা ঘোষণা হতেই মহাধাক্কা, একুশের নির্বাচনে লড়তে চান না খোদ প্রার্থী