মমতার রাজ্যে নির্বাচন কমিশনের 'পরিকল্পনা'য় বদল, ভরসা যখন অ্যাপ
রাজ্যে নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরেই সক্রিয় হতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (election commission)। একের পর এক অভিযোগ জমায় ব্যবস্থাও নিতে শুরু করেছে কমিশন। বিরোধীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের (centr
রাজ্যে নির্বাচনের দিন ঘোষণার পরেই সক্রিয় হতে শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (election commission)। একের পর এক অভিযোগ জমায় ব্যবস্থাও নিতে শুরু করেছে কমিশন। বিরোধীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের (central force) প্রক্রিয়ায় রদবদলও ঘটানো হয়েছে কমিশনের তরফ থেকে।
আঘাত হানতে চলেছে একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝা! উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার রিপোর্ট একনজরে
দুই ২৪ পরগনায় বেশি সংখ্যক বাহিনী
উত্তেজনাপ্রবণ এলাকায় আরও বেশি সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের ওপরে জোর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। রাজ্যের মধ্যে বিশেষ করে উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় উত্তেজনা ও হিংসার ঘটনা ঘটায় এই দুই জেলাকে বিশেষ ভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। এই দুই জেলায় জন্য এখনও পর্যন্ত ১৮ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
উত্তর কলকাতায় ১৯ কোম্পানি বাহিনী
কলকাতায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর সংখ্যা তিন কোম্পানি থেকে বাড়িয়ে ছয় কোম্পানি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন সূত্রে খবর উত্তর কলকাতায় ১৭ কোম্পানি বাহিনী রাখা হবে। পাশাপাশি কমিশনের সিদ্ধান্ত মতো করোনা পরিস্থিতির কারণে দোতলায় থাকা সব বুথ একতলায় নামিয়ে আনা হচ্ছে। উত্তর কলকাতার এবারের ভোটের ম্যাসকট হতে চলেছে হাতে টানা রিকশা।
কমিশনের পরিকল্পনায় বদল
নির্বাচনী আচরণ বিধি লাগু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে স্বাভাবিকভাবে কমিশনের পরিকল্পনাতেও বদল আনা শুরু হয়েছে। আগে যেসব জায়গায় কম সংখ্যক বাহিনী মোতায়েন করা ছিল এবার সেখানে বাহিনীর সংখ্যা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ভোটের হার বাড়াতেও পরিকল্পনা করা হয়েছে কমিশনের তরফে।
কমিশনের ভরসা সি ভিজিল অ্যাপ
কমিশনের কাছে প্রতিদিনই অভিযোগ জমা পড়ছে। আর এই সংখ্যা আগের বারের থেকে বেশি হবে বলে অনুমান অনেকের। তবে এবার কমিশনের ভরসা সি ভিজিল অ্যাপ। এই অ্যাপের মাধ্যমে যদি কোনও রকমের নির্বাচনী বিধিভঙ্গ হয়, তাহলে যেকেউ কমিশনের কাছে অভিযোগ জানাতে পারবেন। পাশাপাশি মোবাইলে ভিডিও তুলেও পাঠানো যাবে অন্যবারের মতোই।