Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
ঠাকুরকে নিত্যভোগ দেওয়ার সময় ঘণ্টা বাজে কেন? জানেন কি এর পিছনের রহস্য -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
মমতার অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা, পর্যবেক্ষকদের কাজ নিয়ে স্পষ্ট বার্তা নির্বাচন কমিশনের
পর্যবেক্ষকদের (observer) নিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। এদিন এক বিবৃতি প্রকাশ করে জানিয়েদিল নির্বাচন কমিশন (election commission
পর্যবেক্ষকদের (observer) নিয়ে তৃণমূল সুপ্রিমো তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। এদিন এক বিবৃতি প্রকাশ করে জানিয়েদিল নির্বাচন কমিশন (election commission) । প্রসঙ্গত শনিবার মুখ্যমন্ত্রী বোলপুরের সভা থেকে বেশ কিছু হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের (whatsapp chat) কথা উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের পর্যবেক্ষকদের নিশানা করেছিলেন।
মুখ্যমন্ত্রীর অভিযোগ
শনিবার বোলপুরে করা সাংবাদিক সম্মেলনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছিলেন রাজ্যে নির্বাচন কমিশন নিযুক্ত তিন পর্যবেক্ষকের বিরুদ্ধে। মমতার বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ ছিল কার্যত বিজেপি নেতাদের মতো কাজ করছেন পর্যবেক্ষকরা আর কমিশন বিজেপি নেতাদের কথায় চলছে। সাদা কাগজে থাকা কিছু হোয়াটসঅ্যাপের কথোপকথন দেখিয়ে তিনি দাবি করেছিলেন পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে রাজ্যে পুলিশ আধিকারিক এবং জেলাশাসকদের কথোপকথন। সেই চ্যাটে তৃণমূল কর্মীদের তৃণমূলের গুণ্ডা বলে পর্যবেক্ষকরা মন্তব্য করেছিলেন এবং তাদের গ্রেফতারের নির্দেশ দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী।
কমিশনের জবাব
এদিন নির্বাচন কমিশনের তরফে এক বিবৃতি প্রকাশ করে বলা হয়, মিডিয়ার একটি অংশ তৃণমূল সুপ্রিমো তথা পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অভিযোগ করেছেন নির্বাচন কমিশনের আধিকারিক থেকে পর্যবেক্ষকরা তৃণমূলের গুণ্ডাদের গ্রেফতার করতে বলেছেন। নির্বাচন কমিশনের তরফে দাবি করা হয়েছে, এই ধরনের অভিযোগের কোনও ভিত্তি নেই। এই ধরনের অভিযোগ মিথ্যা এবং এর কোনও ভিত্তি নেই বলেও মন্তব্য করা হয়েছে। এই ধরনের কোনও নির্দেশ পর্যবেক্ষকরা দেননি বলে দাবি করেছে নির্বাচন কমিশন।
সিইও-র কাছে কোনও আদালতের মামলা আসেনি
মুখ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, বিষয়টি নিয়ে আদালতের সামনে নিয়ে যাবেন। যা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে কমিশন বলেছেন এখনও পর্যন্ত সিইও-র কাছে আদালতের কোনও মামলা আসেনি। কোনও রাজনৈতিক দলের কোনও কর্মীকে আটক করার কোনও ঘটনা ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত নেই। নির্বাচন কমিশনের তরফে বলা হয়েছে সিআরপিসি এবং আইপিসির ধারায় বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ব্যবস্থা নিয়েছে।
অপরাধীদের তালিকা তৈরি করেন জেলা নির্বাচনী অফিসার, এসপিরা
নির্বাচন কমিশনের তরফে যেসব রাজ্যে নির্বাচন হয়েছে, সেই সব রাজ্যের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলির কাছে আগে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল, অতীতের অভিযোগ অনুযায়ী অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। এব্যাপারে জেলার নির্বাচনী অফিসার, পুলিশ সুপার, পর্যবেক্ষক এবং মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সময়ে সময়ে সেই তালিকা তৈরি করেন বলেও জানানো হয়েছে।
