রাজ্যে পেগাসাস নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিশনের কাজ শুরু, কাগজের বিজ্ঞাপনে দেওয়া হল ঠিকানা
রাজ্যে পেগাসাস (pegasus) নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিশন (commission of enquiry) কাজ শুরু করে দিল। এব্যাপারে তথ্য জমা দিতে এদিন বিভিন্ন খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) উদ
রাজ্যে পেগাসাস (pegasus) নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিশন (commission of enquiry) কাজ শুরু করে দিল। এব্যাপারে তথ্য জমা দিতে এদিন বিভিন্ন খবরের কাগজে বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (mamata banerjee) উদ্যোগে রাজ্যে এই তদন্ত কমিশনের রয়েছেন দুই অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি। তাঁদের একজন হলেন সুপ্রিম কোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি বি লকুর এবং কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন প্রধান বিচারপতি জ্যোতির্ময় ভট্টাচার্য।
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়
২৬
জুলাই
এই
কমিশন
গঠন
করেন।
কমিশন
অফ
এনকোয়ারি
অ্যাক্ট
১৯৫২-এর
সেকশন
৩-এ
সাবসেকশন
১
ও
২-এর
ধারা
বলে
এই
তদন্ত
কমিশন
গঠন
করা
হয়েছে।
দ্য
অয়ার
নিউজ
পোর্টাল
এবং
আরও
১৬
টি
সংবাদ
সংস্থা
পেগাসাস
নিয়ে
আড়িপাতার
অভিযোগ
তোলে।
তাতে
দাবি
করা
হয়
সমাজকর্মী,
রাজনৈতিক
নেতা,
সাংবাদিক,
বিচারপতি
এবং
আরও
অন্য
অনেকের
ফোনে
আড়ি
পাতা
হয়েছে।
যার
করা
হয়েছে
ইজরায়েলের
এনএসও
গ্রুপের
পেগাসাসকে
দিয়ে।
এব্যাপারে পশ্চিবঙ্গ সরকার তদন্ত কমিশন গঠি করার পরে সংবাদ মাধ্যমে এদিন নোটিশ দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তি কিংবা দল, সংগঠনের কাছে যদি প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ ভাবে পেগাসাস সংক্রান্ত কোনও তথ্য থাকে (কমিশনের শর্তাবলী অনুযায়ী), আর কমিশনের সামনে যদি তা শুনানিতে আগ্রহী হন, তাহলে এব্যাপারে বক্তব্য রেকর্ড করা য়েতে পারে। সেই সংস্থা কিংবা ব্যক্তি নিজে সরাসরি কিংবা রেজিস্টার্ড পোস্ট কিংবা ইমেলের মাধ্যমেও নিজের বক্তব্য পাঠাতে পারেন কমিশনের কাছে।
নোটিশে
আরও
বলা
হয়েছে,
আগামী
৩০
দিনের
মধ্যে
এই
তথ্য
জমা
দিতে
হবে।
কেননা
তদন্ত
কমিশনকে
বলা
হয়েছে
৬
মাসের
মধ্যে
রিপোর্ট
জমা
দিতে।
আগ্রহী
ব্যক্তিরা
তাঁদের
বক্তব্য
জানাতে
পারেন,
[email protected]তে
মেল
করে
কিংবা
কমিশনের
দফতরে।
ঠিকানা
হল
NKDA
Building
at
001,
Major
Arterial
Road,
New
Town,
Kolkata
700156.
পাশাপাশি বলা হয়েছে, কারও কোনও বক্তব্য মেট্রো পলিটান ম্যাজিস্ট্রেট কিংবা ফার্স্টক্লাস জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে এফিডেভিট করা থাকতে হবে। পাসাপাশি ওই ঘোষণায় তথ্যের সূত্রের কথাও উল্লেখ করতে হবে। বিবৃতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নথিও জমা দিতে হবে। বলা হয়েছে কমিশনের সামনে এই কাজ হল একটি বিচার বিভাগীয় প্রক্রিয়া।
ইতিমধ্যেই পেগাসাস নিয়ে উত্তাল হয়েছে সাংসদ। ১৯ জুলাই অধিবেশন বসার পর থেকে কোনও দিনই কাজ হয়নি। বিরোধীরা বারবার সংসদে আলোচনার দাবি জানালেও, কেন্দ্রীয় সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিতে রাজি হয়নি।
২০২৪-এর লক্ষ্যে বড় পরিকল্পনা, পঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর পরামর্শদাতার পদ ছাড়লেন প্রশান্ত কিশোর