হুইল চেয়ারে বসে ভবানীপুরে ভোট দিলেন মমতা, দেখালেন ভিক্ট্রি সাইন
হুইল চেয়ারে বসে ভবানীপুরে ভোট দিলেন মমতা, দেখালেন ভিক্ট্রি সাইন
ভবানীপুরের মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ঠিক চারটে বাজতে পাঁচ মিনিটে নিজে ভোট কেন্দ্রে িগয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন তৃণমূল কংগ্রেস নেত্রী। হুইল চেয়ারেই ভেতরে যান তিনি। দেহরক্ষী বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন। ভোট িদয়ে বেরিয়ে ভিক্ট্রি সাইন দেখিয়েছেন তিনি। এই বছরই প্রথম এই কেন্দ্রের প্রার্থী হিসেবে ভোট না দিয়ে সাধারণ ভোটার হিসেবে ভোট দিলেন তিনি।
ভবানীপুরে ভোট
প্রথম থেকেই এবার ভবানীপুর কেন্দ্র দুই রাজনৈতিক দলের কাছেই প্রস্টিজ ফাইট হয়ে উঠেছে। এই কেন্দ্রে এবার প্রার্থী হননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি এই প্রথম ভবানীপুর কেন্দ্রের বাইরে গিয়ে নন্দীগ্রামে প্রার্থী হয়েছে।এতোদিন ভবানীপুর কেন্দ্র থেকেই জিতে মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন মমতা। এই সেই কেন্দ্র তিনি ছেড়ে দিয়েছেন শোভন চট্টোপাধ্যায়কে। বিজেপি এই কেন্দ্রে প্রার্থী করছে তৃণমূল থেকে গেরুয়া শিবিরে যোগদানকারী রুদ্রনীল ঘোষকে।
ভোট দিলেন মমতা
এই প্রথম এই কেন্দ্রের সাধারণ ভোটার হয়েই ভোট দিলেন তৃণমূল কংগ্রেস সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীঘাটের মিত্র ইনস্টিটিউশনে ভোট দেন তিনি। হুইল চেয়ারে করেই বিজেপি চারটে বাজতে পাঁচ মিনিটে বুথে যান মমতা। ভোট দিলেন সাধারণ ভোটার হিসেবেই। ভোট দিয়ে বেরিয়ে সকলকে ভিকট্রি সাইন দেখান তিনি। বুথের বাইরে দাঁড়িয়ে ছিলেন সাংবাদিকরা। এবারও জয়ের বিষয়ে যথেষ্ট আশাবাদী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
ভবানীপুরে প্রেস্টিজ ফাইট
ভবানীপুর কেন্দ্র এবার বঙ্গ রাজনীতির হাইলাইটে চলে এসেছে। রুদ্রনীলকে এই কেন্দ্রে প্রার্থী করলে প্রচারের ময়দানে কিন্তু ঝাঁপিয়েছেন অমিত শাহ নিজে। ভবানীপুরের অলিতে গলিতে ঘুরে প্রচার করেছেন তিনি। নিজের হাতে বিলি করেছেন বিজেপির সংকল্প পত্র। প্রচারে এসে ভবানীপুরে মধ্যাহ্ন ভোজন সেরেছেন তিনি। প্রচারে কোনও খামতি রাখেন নি অমিত শাহ।
রুদ্রনীলকে ঘিরে জয় বাংলা স্লোগান
সকাল থেকেই ভবানীপুর কেন্দ্রে বুথে বুথে ঘুরছেন রুদ্রনীল ঘোষ। চেতলা রোডে ৫৯ নম্বর বুথের কাছে তাঁকে ঘিরে ধরে জয় বাংলা এবং খেলা হবে স্লোগান দিতে শুরু করেন তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা। এক প্রকার তাড়া খেয়েই সেখান থেকে চলে যান তিনি। তবে মেজাজ হারাননি বিজেপি প্রার্থী। তিনি বলেছেন, টাকা দিয়ে করাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস। এতে মানুষের কোনও দোষ তিনি দেখেন না।