রাজনৈতিক সংঘর্ষে উত্তর নৈহাটি-তপসিয়া, বিস্ফোরণে কাঁপল ভাঙ্গড়
নৈহাটিতে এদিকে ভোট পরবর্তী সংঘর্ষ (clash) অন্যদিকে তপসিয়ায় (tapsia) ভোট পূর্ববর্তী সংঘর্ষ তৃণমূল (trinamool congress) ও বিজেপির (bjp) মধ্যে। নৈহাটিতে (naihati) এদিন সকালে বিজেপির বিক্ষোভ চলে। ব্যারাকপুরের সাংসদ
নৈহাটিতে এদিকে ভোট পরবর্তী সংঘর্ষ (clash) অন্যদিকে তপসিয়ায় (tapsia) ভোট পূর্ববর্তী সংঘর্ষ তৃণমূল (trinamool congress) ও বিজেপির (bjp) মধ্যে। নৈহাটিতে (naihati) এদিন সকালে বিজেপির বিক্ষোভ চলে। ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং-এর দাবি, বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে হামলা করেছে তৃণমূল। অন্যদিকে ভাঙ্গরে বিস্ফোরণে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষে উত্তপ্ত নৈহাটি
শুক্রবারের রাতভর সংঘর্ষের পরে শনিবার সকালেও উত্তপ্ত নৈহাটি। এদিন সকালে বিজেপির তরফে অবরোধ করা হয়। এদিকে শুক্রবার রাতের বোমাবাজিতে দুপক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছে। বিজেপি কর্মীদের বাড়িতে বোমাবাজি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন ব্যারাকপুরের সাংসদ অর্জুন সিং। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শুক্রবার রাতে নৈহাটির বিজয়নগরের নামী ক্লাব অভিযাত্রী ক্লাব থেকে সংঘর্ষের শুরু। গভীর রাতের পাড়ার অলি-গলিতে বোমার শব্দ শোনা গিয়েছে। রাস্তায় কোথাও পড়ে রয়েছে তৃণমূলের পতাকা, কোথাও পড়ে রয়েছে বিজেপির পতাকা। রাতে বোমা-গুলি চলার পরে সকালে থমথমে বিজয়নগর এলাকা। এদিন সকালে থানায় বিক্ষোভ দেখানো হয় বিজেপির মহিলা মোর্চার তরফে।
তপসিয়ায় রাস্তায় ফেলে মার বিজেপি নেত্রীকে
ভোটের স্লিপ বিলি করাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত এন্টালি বিধানসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত তপসিয়ায় বামনিয়া। রাতে বিজেপি কর্মীরা ভোটের স্লিপ বিলি করছিলেন। সেই সময় তৃণমূলের তরফে উত্তক্ত করা হয় বলে অভিযোগ। প্রতিবাদ করা হলে বিজেপি নেত্রীকে রাস্তায় ফেলে মারধর করা হয়। হামলা করা হয় বিজেপির অন্য কর্মীদের ওপরেই। খবর পেয়েই এলাকায় যায় পুলিশ। যদিও তৃণমূলের তরফে অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
অভিযোগ অস্বীকার তৃণমূলের
দুটি ক্ষেত্রেই হামলার অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে তৃণমূলের তরফ থেকে। তাদের দাবি, ভোটে হার নিশ্চিত বুঝেই বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরাই হামলা চালাচ্ছে এলাকায়, এলাকায়।
ভাঙ্গড়ে বিস্ফোরণ
এদিন
সকালে
ভাঙ্গড়ের
অবৈধ
চামড়ার
কারখানায়
ভয়াবহ
বিস্ফোরণ
হয়।
বিস্ফোরণে
আহত
হন
কমপক্ষে
১১
জন।
এঁদের
মধ্যে
তিনজনকে
আশঙ্কাজনক
অবস্থায়
কলকাতার
হাসপাতালে
ভর্তি
করানো
হয়।
এলাকা
জুড়ে
আতঙ্কির
পরিবেশ।
স্থানীয়
সূত্রে
জানা
গিয়েছে,
শুক্রবার
রাতে
বয়লার
ফেটে
দুর্ঘনাটি
ঘটে।
চার
থেকে
পাঁচজন
পুড়ে
গিয়েছেন,
দাবি
করেছেন
আহত
এক
শ্রমিক।
স্থানীয়
বাসিন্দাদের
দাবি
এই
সব
কারখানাগুলি
অবৈধ।
এইসব
কারখানা
বন্ধের
দাবি
তুলেছেন
তাঁরা।