মমতাকে একহাত নিয়ে বিজেপির ইস্তেহারে আজ কোন চমক থাকতে পারে, জল্পনা তুঙ্গে
এমন একাধিক স্কিম রয়েছে যা ঘিরে কেন্দ্র ও রাজ্য দ্বন্দ্ব তুঙ্গে। এই প্রসঙ্গে শনিবার খড়গপুরের সভা থেকে একের পর এক তোপ দেগেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। একহাত নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। এমন এক পরিস্থিতিতে আজ বিজেপির ইস্তেহারে কী থাকছে , দেখা যাক।
কোন স্ট্র্যাটেজিতে বিজেপি?
প্রসঙ্গত, বিজেপি এদিন ইস্তেহার ঘিরে একের পর এক তাবড় স্ট্র্যাটেজি নিতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। সেই জায়গা থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশাসন যে সমস্ত কেন্দ্রীয় স্কিম বাংলায় বন্ধ করেছে রাজ্যে, তাকেই হাতিয়ার করে বিজেপি এদিন নিজের ইস্তেহার সাজাবে।
মমতা বনাম মোদী সংঘাত
আয়ুষ্মান ভারত থেকে পিএম কিষাণ সম্মান নিধি যোজনার মতো স্কিম রাজ্যে লাগু করা হবে না বলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কার্যত বদ্ধপরিকর। সেই জায়গা থেকে অমিত শাহ গতকালই ইঙ্গিত দিয়েছেন রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় এলে ওই সমস্ত স্কিম লাগু হবে। দাবি সূত্রের। ফলে এই স্কিমের হাত ধরেই বিজেপি মমতা শিবিরকে একহাত নিতে চলেছে।
ইস্তেহারে বড় চমক কী?
প্রসঙ্গত, বিজেপির ইস্তেহারে কৃষক সম্মাননিধি যোজনা, আয়ুষ্মান ভারত লাগু করার মতো দিক যেমন থাকতে চলেছে, তেমনই সপ্তম পে কমিশন রাজ্যের সরকারী কর্মীদের ওপর লাগু করার কথা বলা হতে পারে ইস্তেহারে। এমনই তথ্য উঠে আসছে বিজেপির ইস্তেহার সম্পর্কীয় তথ্য থেকে।
পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যু
প্রসঙ্গত, পরিযায়ী শ্রমিক ইস্যুকে হাতিয়ার করে বিজেপি বনাম তৃণমূল সংঘাত চরমে উঠেছে বহুবার। সেই দিক থেকে কেন্দ্র রাজ্য সংঘাতও এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে মাথাচাড়া দিয়েছে। সেই জায়গা থেকে পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য এয়ান নেশান ওয়ান কার্ড থাকতে পারে বিজেপির ইস্তেহারে। এছাড়াও ২০২৪ সালের মধ্যে পাইপের পানীয় জলের প্রতিশ্রুতি বিজেপি দিতে পারে তৃণমূলকে একহাত নিয়ে।