গার্ডেনরিচে উত্তেজনা, ভোটারদের কার্ড কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে, স্কুটারে তাড়া ফিরহাদের
গার্ডেনরিচে উত্তেজনা, ভোটারদের কার্ড কেড়ে নেওয়ার অভিযোগ কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে, স্কুটারে তাড়া ফিরহাদের
সকাল থেকেই দফায় দফায় উত্তেজনা কলকাতা বন্দর এলাকায়। বন্দর এলাকার কংগ্রেস প্রার্থী মহম্মদ মোক্তারের বিরুদ্ধে ভোটারদের স্লিপ ছিঁড়ে দেয়ার অভিযোগ। স্কুটারের করে তাড়া করলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী ফিরহাদ হাকিম। তার আগেই এলাকা ছাড়েন মহম্মদ মোক্তার। তাঁর পাল্টা দাবি মিথ্যে অভিযোগ করা হচ্ছে তাঁর বিরুদ্ধে। একম কোনও ঘটনাই ঘটেনি। শাসক দল অকারণে অশান্তি ছড়ানোর চেষ্টা হচ্ছে।
গার্ডেনরিচে উত্তেজনা
সাত সকালে গার্ডেন রিচে উত্তেজনা। এলাকায় জমায়েত করা নিয়ে উত্তেজনা তৈরি হয়। শেষে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী নিজে গিয়ে সেখান থেকে জমায়েত সরিয়ে দেন। তিনি জানিয়েছেন ভোটের দিন অনেকেই বাড়িতে আসেন। পাড়ার লোকেদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাত হয়। অনেকদিন পর দেখা হলে যা হয়। তাঁরা একে অপরের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করেন। এই নিয়ে বুথের বাইরে জমায়েত তৈরি হয়েছিল। অন্যকোনও কারণ নেই আর। পরে পুলিশ গিয়ে জমায়েত সরিয়ে দেয়।
তৃণমূলের পোলিং এজেন্টকে কেনার চেষ্টা
ফিরহাদ হাকিম অভিযোগ করেথেন তৃণমূল কংগ্রেসের পোলাং এজেন্টকে কেনার চেষ্টা করছে বিজেপি। এলাকায় বিজেপি প্রার্থী যিনি রয়েছেন তিনি হারবেনআঁচ করেই তৃণমূলের পোলিং এজেন্টকে কেনার চেষ্টা করছেন। নানা ভাবে তাঁকে প্রলোভন দেয়া হচ্ছে। গতকাল রাত েথকে তাঁকে কেনার চেষ্টা চালাচ্ছে বিজেপি এমনই অভিযোগ করেছেন ফিরহাদ হাকিম।
ভোটের স্লিপ ছিঁড়ে দেয়ার অভিযোগ
বেলা বাড়তেই গার্ডেনরিচের আরেকটি কেন্দ্রে সংযুক্ত মোর্চার কংগ্রেস প্রার্থী মহম্মদ মোক্তারের বিরুদ্ধে ভোটারদের স্লিপ ছিঁড়ে দেয়ার অভিযোগ ওঠে। সঙ্গে সঙ্গে স্কুটার নিয়ে সেখানে ছুটে যান তিনি। ততক্ষণে এলাকা ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন কংগ্রেস প্রার্থী। ফিরহাদ অভিেযাগ করেছেন ভোটারদের ভোটদানে বাধা দেয়ার চেষ্টা করছে। পরে পুলিশ এলাকায় গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে।
বীরভূমের ভোটের আগে বড় পদক্ষেপ কমিশনের, পুলিশ প্রশাসনে ফের ব্যাপক রদবদল
নজরে ফিরহাদ
ভোট ঘোষণার আগে থেকেই বিজেপির নিশানার কেন্দ্রে থেকেছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং ফিরহাদ হাকিম। ফিরহাদ হাকিমকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে দলনেত্রী অন্যদের কথা শোনেননি বলে বারবার অভিযোগ করেছেন দলত্যাগী নেতা মন্ত্রীরা। এই নিয়ে প্রবল চাপ তৈরি করা হয়েছে শাসক দলের উপরে। একটি বিশেষ সম্প্রদায়কে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সুবিধা পাইয়ে দিতে মরিয়া বলে অভিযোগ করেছেন একাধিক বিজেপি নেতা।