বাংলায় বহু মাদ্রাসা কেন এনআইএ স্ক্যানারে! ধৃত আল কায়দার সদস্য শামিমের জেরায় বিস্ফোরক তথ্য
বাংলায় বহু মাদ্রাসা এনআইএ স্ক্যানারে! ধৃত আল কায়দায় সদস্য শামিম জানাল বিস্ফোরক তথ্য
মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির থেকে এদিন পশ্চিমবঙ্গের আলকায়দা মডিউলের আরও এক সদস্য গ্রেফতার হয়েছে। একের পর এক জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে, আগে ধৃত জঙ্গিদের জিজ্ঞাসাবাদের সূত্র ধরে এনআইএ শামিম আনসারির খোঁজ পায়। আর মুর্শিদাবাদের জলঙ্গির থেকে শামিম আনসারি গ্রেফতার হতেই সে এনআইএর কাছে কী কী তথ্য তুলে ধরেছে , দেখে নেওয়া যাক।
মাদ্রাসা ও জেহাদি যোগ
জানা গিয়েছে, এনআইএর কাছে ধৃত শামিম আনসারি জানিয়েছে, বহু মাদ্রাসার আড়ালে চলছে জঙ্গি কার্যকলাপ। বাংলায় এণনই একটি মাদ্রাসা রয়েছে আল মামুনের । যাকে কয়েকদিন আগেই গ্রেফতার করেছে এনআইএ। খবর,সেই মামুনের মাদ্রাসাতে চলত বহু ধরনের জেহাদি কর্মকাণ্ড।
মামুন-আনসারি যোগ
শামিম আনসারি কেরল- পশ্চিমবঙ্গ আলকায়দা মডিউলের ধৃত ১ দশম জঙ্গি। যাকে ধরার পরই একাধিক বিস্ফোরক তথ্য পাচ্ছে প্রশাসন। জানা গিয়েছে, মাদ্রাসার সূত্র ধরেই মামুনের সঙ্গে আনসারির জেহাদি কর্মকাণ্ড এগিয়ে চলে। একথা জেরায় শামিম জানিয়েছে বলে দাবি সূত্রের।
শামিমের কোড নাম
সূত্রের
দাবি
,
জঙ্গি
মডিউলের
মধ্যে
শামিমের
কোড
নাম
ছিল
মুন্না।
এই
শামিম,
পশ্চিমবঙ্গে
আলকায়দার
স্লিপার
সেলের
সদস্য
বলেও
খবর।
জানা
যাচ্ছে
পাকিস্তান
থেকে
যে
আলকায়দার
গোষ্ঠী
কার্যকরী
এরা
তাদেরই
সদস্য।
জানা
যাচ্ছে,
বাংলা
থেকে
ধৃত
বাকি
৬
জঙ্গির
সঙ্গে
আনসারিকে
বসিয়ে
জেরার
পথে
হাঁটবে
এনআইএ।
তারপর
তাকে
দিল্লির
এনআইএ
আদালতে
তোলা
হবে।
আনসারির টার্গেটে কারা ছিল?
শনিবার এনআইএর হাতে ধরা পড়া জঙ্গি আনসারি মূলত মাদ্রাসা থেকে জঙ্গি মডিউলে সদস্য সংগ্রহ করার কাজ করত বলে খবর। ১৮ থেকে ২০ বছরের যুবকদের টার্গেটে রাখত আনসারি। এমন বয়সী যারা মাদ্রাসায় পড়তে আসত, তাদের সন্ত্রাস ও উগ্রপন্থার পাঠ পড়াত সে। বহু জঙ্গিকে আনসারি বাংলাদেশ সীমান্ত পার করে দিয়েছে বলেও খবর।
মুকুলদার অভিজ্ঞতা-দূরদৃষ্টতাই হঠিয়ে দেবে তৃণমূলকে, বাবুলের মুখে পরিবর্তনের বাণী