Click it and Unblock the Notifications
Just In
-
-
-
-
Don't Miss
-
রান্না শেষ? কাটা সবজির খোসা ফেলবেন না, এই গরমে উজ্জ্বল ত্বক পেতে এর বিকল্প নেই -
আইপিএলের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়ে উচ্ছ্বসিত তামান্না ও রশ্মিকা, পছন্দের ২ ক্রিকেটারেও পুরো মিল -
গ্রাহকদের জন্য সম্পূর্ণ নতুন ফিচার নিয়ে হাজির এয়ারটেল, কীভাবে কাজ করবে?
ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফানে’র সম্ভাবনা উবে যায়নি সাগরে! আবহাওয়ার পূর্বাভাসে সতর্কবাণী
আন্দামান সাগরে এখনও স্থির সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফান’। গত ২৪ ঘণ্টায় নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়নি। পাশাপাশি বিস্তার বেশ খানিকটা হ্রাস হয়েছে নিম্নচাপের।
সাইক্লোন আম্ফানের সম্ভাবনা এখনও উবে যায়নি একেবারে। এখনও আবহাওয়ার পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি ঘূর্ণিঝড় তৈরির অনুকূলই রয়েছে। দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং সংলগ্ন দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর ধরে রয়েছে নিম্নচাপ অঞ্চল। এই আবহাওয়া পরিস্থিতির কোনও পরিবর্তন নেই। ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ফের সক্রিয় হয়ে উঠতে পারে ওই ঘূর্ণিঝড়।
সাগরের উপর নিম্নচাপ পরিস্থিতি বলবৎ রয়েছে
ভারত মহাসাগরের আবহাওয়ার উন্নতি হয়েছে আগের থেকে। তাই নিম্নচাপের তীব্রতা অনেক কমেছে। আপাতত পাঁচ দিনের জন্য পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে আবহাওয়ার পরিস্থিতি। দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের উপর নিম্নচাপ পরিস্থিতি ২৪ ঘন্টা ধরে একই অঞ্চল জুড়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
উত্তর-পশ্চিমে স্থানান্তরিত হচ্ছে সিস্টেমটি
উত্তর-পশ্চিমে সামান্য ধীরে ধীরে স্থানান্তরিত হচ্ছে সিস্টেমটি। পরবর্তী ৭২ ঘন্টা ওই একই স্থল ধরে রাখতে পারে নিম্নচাপ। ফলে পরবর্তী সময়ে শক্তিশালী হয়ে উঠতে পারে নিম্নচাপ। উল্লম্ব বায়ু নিম্নচাপের ক্ষেত্রের তুলনায় সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে। সমুদ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা পর্যাপ্ত পরিমাণে উষ্ণ হয়ে উঠেছে।
ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফানে'র সম্ভাবনা
আন্দামান সাগরে ঘূর্ণিঝড় ‘আম্ফানে'র সম্ভাবনা প্রায় আটদিন ধরে চলছে। ৩০ এপ্রিল বা ১ মে ঘূর্ণিঝড়ের রূপ নিতে পারে আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছিল হাওয়া অফিস। প্রথমবার নিম্নচাপ সাগরেই শক্তি হারিয়ে ফেলে। তারপর ফের নিম্নচাপ তৈরি হয়। এখনও ওই এলাকা নিম্নচাপ অঞ্চল হিসেবেই তৈরি হয়ে রয়েছে।
আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে চিত্র বদলে যেতে পারে
ফলে আগামী ৪৮ ঘন্টার মধ্যে চিত্র বদলে যেতে পারে আবার। ওই অঞ্চলের আবহাওয়ার চরিত্র ঘনঘন বদল হচ্ছে। আবহবিদরা জানিয়েছেন, প্রথমদিকে এটি উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে থাকবে এবং একটি ঘূর্ণিঝড়কে আরও তীব্র রূপ দিয়ে সমুদ্রে প্রসারিত হবে। ঘূর্ণিঝড়টি পুনরুত্থানের সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় তা বঙ্গোপসাগর পেরিয়ে মায়ানমার বা বাংলাদেশের দিকে ধাবিত হবে।
