ধেয়ে আসছে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা! উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়ার পূর্বাভাস একনজরে
সকাল থেকেই কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় কুয়াশার (fog) দাপট। যার জন্য রোদের দেখা নেই। এদিন কলকাতার ন্যূনতম তাপমাত্রা (weather) আড়াই ডিগ্রিরও বেশি বেড়েছে। কুয়াশার দাপট চলার পাশাপাশি তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে পূর
সকাল থেকেই কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় কুয়াশার (fog) দাপট। যার জন্য রোদের দেখা নেই। এদিন কলকাতার ন্যূনতম তাপমাত্রা (weather) আড়াই ডিগ্রিরও বেশি বেড়েছে। কুয়াশার দাপট চলার পাশাপাশি তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।
প্রবল শীতের কবলে উত্তর ভারত
প্রবল শীতের কবলে উত্তর ভারত। সন্ধে এবং ভোরের দিকে তাপমাত্রা নেমে যাচ্ছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সোমবার থেকে পশ্চিমী ঝঞ্ঝা উত্তর পূর্ব দিকে যাবে। যার জেরে সমতলভূমির দিকে শীতল বাতাস যাবে এবং দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, পঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়ের তাপমাত্রা ফের নামতে শুরু করবে। উত্তর রাজস্থান, পঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, পশ্চিম উত্তর প্রদেশ এবং পশ্চিম মধ্যপ্রদেশে প্রবল শৈত্য প্রবাহ চলতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে। তবে ফেব্রুয়ারির শুরুতেই শীত বিদায়ের সম্ভাবনা রয়েছে।
উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া
সোমবার সকালে দেওয়া আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘন্টায় উত্তরবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। এছাড়া আগামী ২-৩ দিন রাতের তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না। পাশাপাশি সবকটি জেলাতেই কুয়াশার দাপটের জেরে দৃশ্যমানতা ২০০ মিটারের নিচে নেমে যেতে পারে বলে জানানো হয়েছে।
দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া
আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ২৪ ঘন্টায় গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে আবহাওয়া শুকনো থাকবে। পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় আবহাওয়া শুকনো থাকলেও মাঝারি ধরনের কুয়াশার দাপট দেখা দিতে পারে। দৃশ্যমানতা থাকতে পারে ৫০ থেকে ২০০ মিটারের মধ্যে। এছাড়া আগামী ২-৩ দিন রাতের তাপমাত্রার সেরকম কোনও পরিবর্তন হবে না।
উত্তর ও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা( ডিগ্রি সেলসিয়াস)
ব্রাকেটে
আগের
দিনের
তাপমাত্রা
আসানসোল
১৩.৬
(১০.৮)
বালুরঘাট
(
১০.৮)
বাঁকুড়া
১৫.২
(১২.১)
ব্যারাকপুর
১৪.৬
(১১.২)
বহরমপুর
৯
(৯.৬)
বর্ধমান
১৪
(১২.৮)
ক্যানিং
১৫.৪
(১২.৬)
কোচবিহার
৮.৭
(১০.১)
দার্জিলিং
৩.৪
(৩.৪)
দিঘা
১৯.৭
(১৬.৩)
কলকাতা
১৬.৬
(১৪)
মালদহ
১২.২
(১১.৪)
পানাগড়
১১.৯
(১১.৬)
পুরুলিয়া
১৫.৩
(৯.৩)
শিলিগুড়ি
৮.৮
(৯.২)
শ্রীনিকেতন
১৩.৫
(১২.২)