বঙ্গোপসাগরে তৈরি ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব বাংলায়! সম্ভাব্য পথ জানিয়ে মৎস্যজীবীদের উদ্দেশে সতর্কতা হাওয়া অফিসের
নিম্নচাপ এলাকা (Low Pressure area) তৈরি হতেই আবহাওয়া (weather) দফতরের তরফে বঙ্গোপসাগরে (bay of bengal) ঘূর্ণিঝড় (cyclone) তৈরির সতর্কবার্তা জারি করা হল। এদিন আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে ৮ মে নাগাদ এই ঘূর্ণিঝড় তৈর
নিম্নচাপ এলাকা (Low Pressure area) তৈরি হতেই আবহাওয়া (weather) দফতরের তরফে বঙ্গোপসাগরে (bay of bengal) ঘূর্ণিঝড় (cyclone) তৈরির সতর্কবার্তা জারি করা হল। এদিন আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে ৮ মে নাগাদ এই ঘূর্ণিঝড় তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা। যার জেরে পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের মৎস্যজীবীদের ১০ মে থেকে সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
আবহাওয়া দফতরের বার্তা
এদিন দুপুরে আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, দক্ষিণ আন্দামান সাগর এবং সন্নিহিত দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে একটি নিম্নচাপ এলাকা তৈরি হয়েছে। এর সঙ্গে ঘূর্ণাবর্তটিও অবস্থান করছে। যা উত্তর-পশ্চিম গিকে অগ্রসর হতে পারে। শক্তি বাড়িয়ে ৭ মে বিকেল নাগাদ গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে এবং ৮ মে বিকেল নাগাদ তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হতে পারেই বলে মনে করছে আবহাওয়া দফতর। এরপর তা উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে থাকবে এবং পশ্চিম মধ্য বঙ্গোপসাগরের অদূরে অন্ধ্র ও ওড়িশার উপকূলে পৌঁছতে পারে ১০ মে নাগাদ।
গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টি
আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বজ্রপাতের সঙ্গে ভারী বৃষ্টি (৭-১১ সেমি) হতে পারে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে। ১০-১৩ মে-র মধ্যে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
মৎস্যদীবীদের উদ্দেশে সতর্কবার্তা
পশ্চিমবঙ্গের মৎস্যজীবীদের উদ্দেশে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, তাঁরা যেন ১০ মে থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সমুদ্রে মাছ ধরতে না যান।
আগে থেকেই প্রস্তুতি শুরু ওড়িশায়
এদিন
দুপুরে
আবহাওয়া
দফতরের
দেওয়া
পূর্বাভাস
অনুযায়ী,
১০
মে
নাগাদ
সম্ভাব্য
ঘূর্ণিঝড়টি
ওড়িশা
উপকূলে
পৌঁছে
যাবে।
ঘূর্ণিঝড়ের
সম্ভাব্য
প্রভাব
আঁচ
করতে
পেরে
ওড়িশা
সরকারের
তরফে
প্রস্তুতি
নেওয়া
শুরু
হয়েছে।
১৮
টি
জেলার
জেলাশাসককে
বলা
হয়েছে
নিরাপদ
আশ্রয়স্থলের
তালিকা
তালিকা
তৈরি
করতে।
সেখানে
জিপিএস
লাগাতে
বলা
হয়েছে।
পরিস্থিতির
মোকাবিলায়
কী
কী
করা
হয়েছে,
তার
রিপোর্ট
পাঠাতেও
নির্দেশ
দেওয়া
হয়েছে
জেলাশাসকদের।
হাসপাতালগুলির
পরিস্থিতি
খতিয়ে
দেখে
সেখানকার
বিদ্যুৎ
ব্যবস্থার
ব্যাকআপ
রাখতে
বলা
হয়েছে।
সেখানেও
মৎস্যজীবীদের
সতর্ক
করে
বলা
হয়েছে,
ঘন্টায়
৭৫
কিমি
বেগে
ঝোড়ো
হাওয়া
বয়ে
যেতে
পারে।
ওড়িশার
বিশেষ
ত্রাণ
কমিশনার
সংবাদ
মাধ্যমকে
জানিয়েছেন,
এনডিআরএফ-এর
১৭
টি
দল
এবং
ওডিআরএএফ-এর
২০
টি
দল
এবং
ফায়ার
সার্ভিসের
১৭৫
টি
দলকে
তৈরি
রাখা
হয়েছে।
উপকূল
এলাকায়
বসবাসকারী,
কাঁচা
বাড়ি
আছে
যাঁদের,
তাঁদেরকে
সরিয়ে
দেওয়ার
কথাও
বলা
হয়েছে।
এর
আগে
২০১৯,
২০২০
এবং
২০২১
সালে
ওড়িশা
যথাক্রমে
ফনি,
আম্ফান
ও
ইয়াসের
সম্মুখিন
হয়েছিল।
বিশেষ বিশেষ রেল স্টেশনে থাকবেন 'কর্মযোগী'রা! ৫০ হাজারের বেশি কর্মীকে প্রশিক্ষণ