ফাইনালের আগেই পর্যুদস্ত হবে শাসক দল! রাজ্য বিজেপির সেমিফাইনালের যুদ্ধের রণনীতি নিয়ে জল্পনা
রাজধানীর ভোটে ধাক্কা থেকে শিক্ষা নিয়েই রাজ্যের সেমিফাইনালের ভোটে এগোতে চায় রাজ্য বিজেপি। ফাইনালের আগেই শাসককে পর্যুদস্ত করতে চায় রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব।
রাজধানীর ভোটে ধাক্কা থেকে শিক্ষা নিয়েই রাজ্যের সেমিফাইনালের ভোটে এগোতে চায় রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। ফাইনালের আগেই শাসককে পর্যুদস্ত করতে চায় রাজ্য বিজেপি নেতৃত্ব। দিল্লির নির্দেশে পুরসভা ভোটেকে গুরুত্ব দিতে কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। পুরভোটে বেশ কয়েকটি পুরসভা দখলের লক্ষ্যেই ১৫ ফেব্রুয়ারি বৈঠকে বসতে চলেছে রাজ্য বিজেপি।
পুরভোটের রণনীতি পরিকল্পনায় ১৫ ফেব্রুয়ারি বৈঠক
পুরভোটের রণনীতি পরিকল্পনায় ১৫ ফেব্রুয়ারি বৈঠকে বসতে চলেছে রাজ্য বিজেপি। এই বৈঠকে থাকবেন ১৮ জন সাংসদ অর্থাৎ রাজ্য থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভায় থাকা ২ মন্ত্রীও থাকতে চলেছেন সেই বৈঠকে। বৈঠকে থাকবেন বিজেপি বিধায়করাও। পুরভোটে প্রচারের রূপরেখা ঠিক করা ছাড়াও, প্রার্থীপদে কাদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে, তাও আলোচনায় আসতে পারে বলে জানা গিয়েছে।
পঞ্চায়েত ভোটের পুনরাবৃত্তি চায় বিজেপি
তৃণমূল আদৌ কি পঞ্চায়েত ভোটের পুনরাবৃত্তি থেকে দূরে থাকতে পারবে, সেই প্রশ্ন উঠছে বিভিন্ন মহলে। পঞ্চায়েত ভোটে বিরোধীদের প্রার্থীপদে মনোনয়ন জমা দেওয়ার সময় বাধা দেওয়া থেকে শুরু ভোটের দিন হামলা, ভোটের ফল বেরনোর পর ভয়দেখিয়ে নির্বাচিতদের দলে নেওয়া সবই করেছে তৃণমূল। বিজেপির দাবি, ২০১৯-এর নির্বাচনে তৃণমূলর আচরণের ফল পেয়েছে তারা। পুরসভা নির্বাচনে সেরকম কিছু হলে ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনে তার ফল পাওয়া যাবে বলে মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব।
কোনও পুরসভায় জিতলে, আদৌ কি হাতে থাকবে, প্রশ্ন বিজেপির
বিজেপির অন্দরমহলে প্রশ্ন, কোনও পুরসভায় জিতলে, আদৌ কি তা রাখতে দেবে তৃণমূলের সরকার। হামলা করে, ভয় দেখিয়ে তা দখল করে নেওয়া হবে বলেও ধরে নেওয়া হচ্ছে। তবে তা হলেই যেন ভাল। তাহলে মানুষের সামনে তৃণমূল সম্পর্কে তুলে ধরা যাবেন বলেও মনে করছেন তারা।
পুরভোটের লক্ষ্যে ৫৭ জনের কমিটির শীর্ষে মুকুল রায়
ইতিমধ্যেই পুরভোটের লক্ষ্যে রাজ্য বিজেপির তরফে ৫৭ জনের কমিটি গঠন করা হয়েছে। যার আহ্বায়ক মুকুল রায়। সহকারী করা হয়েছে সঞ্জয় সিংকে। কমিটিতে দিলীপ ঘোষ, রাহুল সিনহা ছাড়াও রাখা হয়েছে রীতেশ তিওয়ারিকে। বিজেপির সাংসদ, বিধায়করাও রয়েছেন এই কমিটিতে।