বিশ্বভারতী কাণ্ড: ৫ পুলিশকর্মীকে নিয়ে বড় পদক্ষেপ, 'কুস্তির আখড়া' বলে ক্ষোভ প্রকাশ বুদ্ধিজীবীদের
শান্তিনিকেতন প্রসঙ্গে এবার মুখ খুলতে শুরু করলেন বাংলার বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবীরা। শঙ্খ ঘোষ থেকে শুরু করে সব্যসাচী চক্রবর্তী , মনোজ মিত্র, বিভাস চক্রবর্তীরা এবার শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্যবাহী বিশ্বভারতী ঘিরে ধুন্ধুমার পরিস্থিতির বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করতে শুরু করলেন। পেশ করা হল প্রতিবাদ পত্র।
শান্তি ফিরিয়ে আনার দাবি
'বিশ্বভারতীতে শান্তি ও স্থিতি ফিরিয়ে আনতে পারে শুধুমাত্র শুভবুদ্ধি ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা' এই বার্তা দিয়েই একটি প্রতিবাদপত্র পেশ করে নিজেদের মতো প্রকাশ করেছেন বাংলার বিশিষ্ট ২৬ জন বুদ্ধিজীবী।
আবেদন জানাচ্ছেন বুদ্ধিজীবীরা
'রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতী নিকট সময়ে যে ঘটনাবলীর মধ্য দিয়ে চলেছে , তা ক্রমাগত আমাদের হৃদয় ভারাক্রান্ত করেছে।' এরপরই বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বরা দাবি করেছেন 'বিশ্বকবির আশ্রম ' যেন 'রাজনীতির কাদামাখা কুস্তির আখড়ায় পরিণত হয়েছে।'
শাস্তির মুখে পুলিশকর্মীরা
এদিকে
বিশ্বভারতী
কাণ্ডে
৫
পুলিশ
কর্মী
শাস্তির
মুখে
পড়তে
চলেছেন
বলে
খবর।
এই
পুলিশ
কর্মীরা
বিশ্বভারতীর
দায়িত্বে
ছিলেন।
জানা
গিয়েছে
একজন
বিশ্বভারতীর
উপাচার্যের
দেহরক্ষীও
ছিলেন।
এঁদের
সকলকে
ক্লোজ
করেছে
বীরভূম
পুলিশ।
এই
পুলিশ
কর্মীদের
বিরুদ্ধে
বিভাগীয়
তদন্ত
শুরু
হয়েছে।
কেন কাঠগড়ায় পুলিশকর্মীরা?
যে দিন পাঁচিল ভাঙা হয়, তার আগের দিন বিশ্বভারতীর মেলার মাঠ পরিদর্শনে যান উপাচার্য বিদ্য়ুৎ চক্রবর্তী । সেই সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন ওই ৪ পুলিশ কর্মী। পুলিশের দাবি, থানাকে না জানিয়েই বিশ্বভারতী ইচ্ছে মতো ওই ৪ পুলিশ কর্মীকে ব্যবহার করেছে। এদিকে, উপাচার্যের দেহরক্ষীকে সরিয়ে দেওয়া র ঘটনা ঘিরেও বহু জলঘোলা হয়েছে। সব মিলিয়ে পরিস্থিতি এই মুহূর্তে বেশ তপ্ত শান্তিনিকেতনে।