রথযাত্রায় 'ধাক্কা'! প্রশাসনের অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ বিজেপির
কোচবিহারের রথযাত্রায় অনুমতি দিলেন না সেখানকার পুলিশ সুপার। তিনি মুখবন্ধ করা খামে রিপোর্ট জমা দিয়েছেন হাইকোর্টে। প্রশাসনিক সিদ্ধান্ত জানার পরেই বিজেপির তরফে আইনজীবীরা আদালতে অতিরিক্ত হলফনামা দাখিল
কোচবিহারের
রথযাত্রায়
অনুমতি
দিলেন
না
সেখানকার
পুলিশ
সুপার।
তিনি
মুখবন্ধ
করা
খামে
রিপোর্ট
জমা
দিয়েছেন
হাইকোর্টে।
প্রশাসনিক
সিদ্ধান্ত
জানার
পরেই
বিজেপির
তরফে
আইনজীবীরা
আদালতে
অতিরিক্ত
হলফনামা
দাখিল
করেন।
শুরু
হয়েছে
দ্বিতীয়
দফার
শুনানি।
অনুমতি
না
দিলে
নিজেদের
দায়িত্বে
যাত্রা
শুরু
করা
হবে
বলে
জানিয়েছেন
দিলীপ
ঘোষ।
রথযাত্রা
নিয়ে
সরগরম
কোচবিহার।
কোনও
জায়গা
থেকেই
প্রশাসনিক
অনুমতি
না
পাওয়ায়
৩১
নম্বর
জাতীয়
সড়কের
পাশে
দলীয়
কর্মীর
ধান
ক্ষেতে
সভা
মঞ্চ
তৈরি
করা
হয়েছে।
বিজেপির
তরফে
রথযাত্রা
করা
হচ্ছে
গণতন্ত্র
বাঁচাও
যাত্রা
নামে।
যদিও
কোচবিহার
থেকে
রথযাত্রা
নিয়ে
এখনও
জেলাপ্রশাসন
কোনও
অনুমতি
দেয়নি।
জেলার
পুলিশ
সুপার
কলকাতা
হাইকোর্টে
মুখবন্ধ
করা
খামে
রিপোর্ট
জমা
দিয়েছেন।
সরকারের
তরফে
হলফনামা
জমা
দেন
তিনি।
হলফনামায়
এসপি
জানিয়েছেন,
কোচবিহার
অতি
সংবেদনশীল
এলাকা।
জেলায়
রাজনৈতিক
সংঘর্ষের
কথা
উল্লেখের
পাশাপাশি
গোরক্ষার
নামে
গণপ্রহারের
কথাও
উল্লেখ
করেছেন
বলে
সূত্রের
খবর।
অক্টোবরের
২৯
তারিখ
থেকে
রথযাত্রার
অনুমতির
জন্য
প্রশাসনের
সঙ্গে
যোগাযোগ
করছে
বিজেপি।
কিন্তু
অনুমতি
না
পাওয়ায়
তারা
হাইকোর্টের
দ্বারস্থ
হয়।
বৃহস্পতিবারের
সকালে
শুনানি
হয়
হাইকোর্টে।
রাজ্য
সরকারের
তরফে
পুলিশ
সুপার
জানান
রথযাত্রায়
অনুমতি
দেওয়া
হয়নি।
সঙ্গে
সঙ্গে
বিজেপির
তরফে
আইনজীবীরা
অতিরিক্ত
হলফনামা
দাখিল
করেন।
অন্যদিকে,
কোচবিহারে
দিন
কয়েক
ধরে
রয়েছেন
বিজেপির
তরফে
পশ্চিমবঙ্গের
দায়িত্বপ্রাপ্ত
নেতা
কৈলাস
বিজয়বর্গীয়।
বৃহস্পতিবার
সকালেই
সেখানে
পৌঁছে
যান
বিজেপির
রাজ্য
সভাপতি
দিলীপ
ঘোষ।
শুক্রবার
সকালে
সেখানে
যাওয়ার
কথা
রয়েছে
বিজেপির
সর্বভারতীয়
সভাপতি
অমিত
শাহের।
বিখ্যাত
মদনমোহন
মন্দিরে
পুজো
দিয়ে
রথযাত্রা
সূচনা
করার
কথা
রয়েছে।
সমাবেশ
মঞ্চ
থেকে
রথযাত্রা
শুরুর
কথা
জানাবেন
তিনি।