তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি! বরাতজোরে প্রাণরক্ষা, জঙ্গলমহলে ফের উত্তেজনা
তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে চলল গুলি। অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা পেলেন তৃণমূল বুথ সভাপতি ও তাঁর সঙ্গী এক নেতা। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ঝাড়গ্রামের বিনপুরের হাঁড়দা গ্রামে।
তৃণমূল নেতাকে লক্ষ্য করে চলল গুলি। অল্পের জন্য লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় রক্ষা পেলেন তৃণমূল বুথ সভাপতি ও তাঁর সঙ্গী এক নেতা। এই ঘটনায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে ঝাড়গ্রামের বিনপুরের হাঁড়দা গ্রামে। বিজেপির বিরুদ্ধে হামলা চালামোর অভিযোগ এনেছে তৃণমূল। বিজেপির তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে।
শনিবার রাতে বিনপুরের দলীয় কার্যালয় থেকে বাড়ি ফিরছিলেন তৃণমূল নেতা মঙ্গল দুলে। তাঁর সঙ্গে ছিলেন স্থানীয় আর এক নেতা বিমল মণ্ডল। তখনই তাঁদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়া হয়। সেই গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়ে বেরিয়ে যায় গা ঘেঁষে। ফলে প্রাণে বেঁচেয় যান মঙ্গল ও বিমল। অভিযোগ, বিজেপি কর্মী অনুপ সিংয়ের বিরুদ্ধে।
[আরও পড়ুন: 'প্রেমিকে'র সঙ্গে 'গল্প' হবে রাতে, স্বামী যাক অন্য ঘরে! পরকীয়ার বচসাতেই কি খুন]
এই গুলি-কাণ্ডের পরই উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে এলাকায়। উল্লেখ্য, এবার হ্ঁড়দা গ্রাম পঞ্চায়েত দখল করেছে বিজেপি। অভিযোগ পঞ্চায়েত দখলের পর থেকেই বিজেপি সন্ত্রাস চালাচ্ছিল। এদিনের ঘটনাও সই সন্ত্রাসের অঙ্গ বলে অভিযোগ তৃণমূলের। অঞ্চল সভাপতি জানান, বরাত জোরে প্রাণে বেঁচে গিয়েছেন আমাদের দুই নেতা।
[আরও পড়ুন;পর্দাফাঁস আইনজীবীর রহস্য-মৃত্যুর, ম্যারাথন জেরায় কোন কথা 'কবুল' করলেন স্ত্রী]
বিজেপি এই অভিযোগ অস্বীকার করে জানিয়েছে, এই ঘটনার সঙ্গে তাঁদের কোনও যোগ নেই। এসব তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের ফল। নিজেরাই লড়াই করছে, আর বিজেপির ঘাড়ে দোষ চাপাচ্ছে। ঘটনার পরই তদন্তে নেমেছে পুলিশ। অভিযুক্তদের এখনও গ্রেফতার করা যায়নি।
[আরও পড়ুন;ইথিওপিয়ায় পণবন্দি ভারতীয়দের মধ্যে মুক্তি পেলন ২ জন, তবুও কাটছেনা আশঙ্কার মেঘ]