বধূ নির্যাতনের মামলায় এসে আদালত চত্বরে হাতাহাতি দুই পরিবারের
বধূ নির্যাতনের মামলায় এসে আদালত চত্বরে হাতাহাতি দুই পরিবারের
বধূ নির্যাতনের মামলায় এসে আদালত চত্বরে হাতাহাতি দুই পরিবারের। ঘটনায় গুরুতর জখম হন এক স্কুল শিক্ষক। তাকে উদ্ধার করে নিয়ে যায় পুলিশ। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
জানা গিয়েছে, ইংরেজবাজার থানার নিয়ামতপুর এলাকার এক যুবতীর সাথে বিয়ে হয় মোথাবাড়ি এলাকার প্রাথমিক শিক্ষক নইমুদ্দিন এর সাথে। যুবতীর বাড়ির লোকেদের অভিযোগ, গত এক বছর আগে ২৫ লক্ষ টাকা পণ নিয়ে বিয়ে করে নইমুদ্দিন সেখ। কিন্তু এক বছরের মধ্যে নববধূকে সিগারেটের ছ্যাকা, মানসিক নির্যাতন সহ শারীরিক অত্যাচার করার অভিযোগ উঠে নইমুদ্দিন ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে।
অন্যদিকে, গৃহবধূর বাড়ির লোকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করার অভিযোগ উঠে নইমুদ্দিন সেখ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। ওই স্কুলশিক্ষককে মারধরের পাল্টা অভিযোগ তুলেছে শিক্ষক। এদিন সেই মামলারই শুনানি ছিল মামলদা আদালতে।
শুক্রবার সকালে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দুই পরিবারের মধ্যে হাতাহাতি শুরু হয়ে যায়। যুবতীর বাড়ির লোকেরা বেধড়ক মারধর করে নইমুদ্দিন কে। মুহুর্তের মধ্যে ভিড় জমে যায় এলাকায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ইংরেজবাজার থানার পুলিশ তারা আহত ওই শিক্ষককে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।