সরকারের বিরুদ্ধে কাজে তৃণমূলের পুরসভার ২ সিআইসির মদতের অভিযোগ! অবস্থান নিয়ে জল্পনা
তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার বিরুদ্ধেই আন্দোলনে দলেরই ২ কাউন্সিলর। তবে ২ কাউন্সিলর শুধু নন, তাদের পরিচিতি চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল হিসেবে।
তৃণমূল পরিচালিত পুরসভার বিরুদ্ধেই আন্দোলনে দলেরই ২ কাউন্সিলর। তবে ২ কাউন্সিলর শুধু নন, তাদের পরিচিতি চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল হিসেবে। সোনারপুরে অবরোধে সামিল হয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই অবরোধের পিছনে উসকানি রয়েছে ২ সিআইসির। বিষয়টি নিয়ে পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের কাছে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন স্থানীয় বিধায়ক ফিরদৌসি বেগম। এই ঘটনায় যথেষ্টই অসন্তুষ্ট চেয়ারম্যান। যদিও অভিযুক্ত ২ সিআইসি নিজেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
রাস্তার অবস্থা বেহাল। পাশাপাশি ১৬ ও ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের জল ঢুকে পড়ছে ৭ ও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে। এই অভিযোগে এদিন সকালে সোনারপুর-কামালগাজি রোডে অবরোধ শুরু হয় সকাল আটটা থেকে। ফলে দক্ষিণ শহরতলীতে তীব্র যানজট তৈরি হয়। অবরোধ তুলতে গেলে পুলিশের সঙ্গে জনতার খণ্ডযুদ্ধ শুরু হয়ে যায়। জনতার ছোড়া ইটে জখম হন বেশ কয়েকজন পুলিশকর্মী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সোনারপুরের পাশাপাশি নরেন্দ্রপুর থানার অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাফ ঘটনাস্থলে যায়।
অভিযোগ উঠেছে, বাসিন্দাদের মধ্যে নিজেদের জনপ্রিয়তা বজায় রাখতে বিক্ষোভে মদত দিয়েছেন দুই চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল কার্তিক বিশ্বাস এবং রণজিৎ মণ্ডল। বিষয়টি নিয়ে ইতিমধ্যেই ফিরহাদ হাকিমের কাছে রিপোর্ট পাঠিয়েছেন বিধায়ক ফিরদৌসি বেগম। ক্ষুব্ধ পুর চেয়ারম্যান দলের পাশাপাশি পুর আধিকারিকদের কাছ থেকে রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন।
যদিও, অভিযুক্ত দুই চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল কার্তিক বিশ্বাস এবং রণজিৎ মণ্ডল এদিনের অবরোধে তাদের মদতের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।