পিকের সমালোচনা করে শুভেন্দুর প্রশংসা! তৃণমূল জেলা সভাপতির সামনে সরব বিধায়ক
পিকের সমালোচনা করে শুভেন্দুর প্রশংসা! তৃণমূল জেলা সভাপতির সামনে সরব বিধায়ক
জায়গায় জায়গায় পোস্টারের পর এবার শুভেন্দু অধিকারীর (subhendu adhikari) পক্ষে সরব হতে শুরু করেছেন বিধায়করা। মুর্শিদাবাদের এক বিধায়ককে দিয়ে সেই প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। শুভেন্দু অধিকারীর প্রশংসা করার পাশাপাশি প্রশান্ত কিশোরের (prashant kishor) সমালোচনা করেন ওই তৃণমূল বিধায়ক।
শুভেন্দুর প্রশংসা, পিকের সমালোচনা
বহরমপুর কাঁটাবাগান ফুটবল মাঠে তৃণমূলের সভা। হাজির জেলা সভাপতি আবু তাহের। তাঁকে সামনে রেখেই শুভেন্দু অধিকারীর প্রশংসার পাশাপাশি প্রশান্ত কিশএারের সমালোচনা করলেন হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখ। তিনি বলেন, তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারী ছাড়া মুর্শিদাবাদ জেলা অভিভাবকহীন। পাশাপাশি তিনি ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরকে নিয়েও সরব হন। তিনি বলেন, একটা সময় অধীর চৌধুরীর সঙ্গী বড় নেতা এবং সিপিএম নেতাদের দলে এনেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। সেই শুভেন্দু অধিকারী ছিলেন জেলার পর্যবেক্ষক। জেলার বিভিন্ন সমস্যা তাঁর কাছে বলা যেত। কিন্তু এখন সেই নেতাকে বিদ্রুপ করা হচ্ছে। পিকে জেলায় বিভেদ তৈরি করছেন বলেও অভিযোগ করেন তিনি। নিয়ামত শেখ আরও বলেন পিকে জেলায় কাউকে চেনেন না। আর তিনিই কিনা জেলা কোঅর্ডিনেটর বাছছেন। বর্তমানে অযোগ্য লোককে জেলা কোঅর্ডিনেটর করা হয়েছে।
জেলা সভাপতির সামনেই তাঁর রাজনৈতিক ইতিহাস নিয়ে আলোচনা
নিয়ামত শেখ আরও বলেন, বর্তমান জেলা সভাপতি আবু তাহের খানকে শুভেন্দু অধিকারীই কংগ্রেস থেকে এনেছিলেন। অনেককেই জিতিয়েছেন তিনি। কিন্তু এখন সেই শুভেন্দু অধিকারীকে আক্রমণ করা হচ্ছে। বিধায়ক বলেন, কীভাবে সংগঠন করতে হবে, তা ভাল করেই জানেন শুভেন্দু অধিকারী।
জেলা তৃণমূল সভাপতির সমালোচনা
জেলা তৃণমূল সভাপতির বিরুদ্ধেও মন্তব্য করেন তিনি। নিয়ামত শেখ বলেন, জেলার বিভিন্ন জায়গায় তৃণমূল কর্মীরা খুন হচ্ছেন, কিন্তু সেখানে যাচ্ছেন না, তৃণমূলের জেলা সভাপতি। যদিও এর সাফাই দিয়েছেন আবু তাহের খান। তিনি বলেছেন সম্প্রতি রানিনগরে যে তৃণমূল কর্মী খুন হয়েছেন, তিনি অসামাজিক কাজকর্মে লিপ্ত ছিলেন। তাই তিনি সেখানে যাননি।
মুর্শিদাবাদে শুভেন্দু অধিকারী
আট
নভেম্বর
তৃণমূল
নেতার
স্মরণ
সভায়
হাজির
ছিলেন
শুভেন্দু
অধিকারী।
সেই
সভায়
ছিল
না
তৃণমূলের
কোনও
পতাকা।
তৃণমূল
জেলা
নেতৃত্বের
তরফে
কাউকে
দেখা
না
গেলেও
জেলা
পরিষদের
সভাধিপতি
ও
সহকারী
সভাধিপতি
সহ
৪৫
জন
জেলা
পরিষদের
সদস্য
ও
বিভিন্ন
গ্রাম
পঞ্চায়েতের
প্রধান
ও
পঞ্চায়েত
সদস্যেরা
উপস্থিত
ছিলেন।
সেই
অনুষ্ঠানে
শুভেন্দু
অধিকারী
বলেছিলেন,
মুর্শিদাবাদ
জেলার
সঙ্গে
তাঁর
আত্মিক
সম্পর্ক
গড়ে
উঠেছে।
মুর্শিদাবাদ
জেলাবাসী
যখনই
বিপদে
পড়বেন
তখনই
তিনি
আসবেন
বলেও
জানান
শুভেন্দু
অধিকারী।
নিজে
যাতে
সেবার
কাজ
চালিয়ে
যেতে
পারেন
তার
জন্য
দোয়া
প্রার্থনা
করেন
শুভেন্দু
অধিকারী।
এর
দুদিনের
মধ্যেই
মূল্য
দিতে
হয়
জেলা
পরিষদের
সভাধিপতি
মোশারাফ
হোসেনকে।
সভাধিপতি
হিসেবে
যে
দুজন
সরকারি
নিরাপত্তা
রক্ষী
পেতেন
তাদের
প্রত্যাহার
করে
নেওয়ার
কথা
জানিয়ে
দেন
জেলা
প্রশাসন।
এবার পোস্টার প্রভাবশালী মন্ত্রীর কেন্দ্রে! 'সেবক' শুভেন্দুকে নিয়ে মমতার কাছে অনুরোধ নেতার