ফের 'অশান্ত' জঙ্গলমহল! তৃণমূল নেতা খুনে চাঞ্চল্য
তৃণমূল নেতার দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ঝাড়গ্রামে। মৃত তৃণমূল নেতার নাম পবিত্র ষড়ঙ্গী। মঙ্গলবার সকালে ঝাড়গ্রামের সত্যাডিহি থেকে পবিত্র ষড়ঙ্গীর দেহ উদ্ধার করা হয়।
তৃণমূল নেতার দেহ উদ্ধারে চাঞ্চল্য ঝাড়গ্রামে। মৃত তৃণমূল নেতার নাম পবিত্র ষড়ঙ্গী। মঙ্গলবার সকালে ঝাড়গ্রামের সত্যাডিহি থেকে পবিত্র ষড়ঙ্গীর দেহ উদ্ধার করা হয়। তৃণমূলের তরফে খুনের ঘটনায় সিপিএম ও বিজেপিকে দায়ী করা হয়েছে। যদিও দুই দলের তরফে খুনের পিছনের তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বকেই দায়ী করা হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সোমবার দুপুরে মোটরবাইকে করে বেরিয়েছিলেন চন্দন ষড়ঙ্গী। যাওয়ার কথা ছিল আত্মীয়ের বাড়ি। রাতে তিনি বাড়ি না ফেরায় খোঁজ খবর শুরু হয়। যদিও তখন তাঁর আর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। সোমবার সকালে ঝাড়গ্রাম ও জামবনি থানার সীমানার সত্যাডিহির চাষের জমি থেকে পবিত্র ষড়ঙ্গীর ক্ষতবিক্ষত দেহ উদ্ধার করা হয়। পবিত্র ষড়ঙ্গীর দাদা প্রসূন ষড়ঙ্গী জেলা তৃণমূলের কোর কমিটির নেতা। সকালে তিনিই গিয়ে দেহ শনাক্ত করেন। পরে দেহটি ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়।
ভাইকে
রাজনৈতিক
কারণেই
খুন
করা
হয়েছে
বলে
মন্তব্য
করেছেন
দাদা
প্রসূন
ষড়ঙ্গী।
এজন্য
সিপিএম
ও
বিজেপিকে
তিনি
দায়ী
করেছেন।
২০০২
সালে
পবিত্র
ষড়ঙ্গীর
বাবা
মোহিনীমোহন
ষড়ঙ্গীকে
প্রথমে
গুলি
করে
পরে
পুড়িয়ে
মারা
হয়েছিল।
সেই
ঘটনায়
সিপিএম
জড়িত
ছিল
বলে
অভিযোগ
প্রসূন
ষড়ঙ্গীর।
সেই
সময়
সিপিএম
করা
লোকজনই
এখন
বিজেপির
সঙ্গে
জড়িত
বলে
দাবি
করেছেন
তিনি।
জেলা সিপিএম ও বিজেপির তরফে অবশ্য খুনের ঘটনায় জড়িত থাকার কথা অস্বীকার কপরা হয়েছে। তাদের দাবি, তৃণমূলের অন্তর্দ্বন্দ্বেই খুন হয়েছেন পবিত্র ষড়ঙ্গী।