রাজ্যে করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ল! উঃ ২৪ পরগনার পাশাপাশি অন্য জেলায় সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী
করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ল। এদিন রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩২৩৭ জন। এদিন মৃত্যু হয়েছে ৬১ জনের। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ২৯৭১ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৮৬.৬৯%।
করোনায় আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ল। এদিন রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩২৩৭ জন। এদিন মৃত্যু হয়েছে ৬১ জনের। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন ২৯৭১ জন। রাজ্যে সুস্থতার হার ৮৬.৬৯%।
একবছরেই তৈরি হয়ে যাবে নতুন সংসদ ভবন! বরাত পেল টাটারা
সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ২,১২, ৩৮৩
বুধবারের হেলথ বুলেটিনে বলা হয়েছে, রাজ্যে গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২৩৭ জন। ফলে সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ২,১২, ৩৮৩ জন। সংক্রিয় আক্রান্তের সংখ্যা ২৪, ১৪৭ জন। এখনও পর্যন্ত সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন ১,৮৪,১১৩ জন। গত ২৪ ঘন্টায় ২, ৯৭১ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গিয়েছেন। এর মধ্যে সব থেকে বেশি মুক্তি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনায়(৫৯৩)। এরপরেই রয়েছে কলকাতা(৫০৭) এবং তারপরেই রয়েছে হুগলি ( ২০৫)।
ভাবাচ্ছে সেই কলকাতা ও উত্তর ২৪ পরগনা
এদিন সবচেয়ে বেশি করোনায় আক্রান্তের খোঁজ পাওয়া গিয়েছে উত্তর ২৪ পরগনায়। এরপরেই রয়েছে কলকাতা। এদিন কলকাতায় ৪৭৪ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গত ২৪ ঘন্টায় আলিপুরদুয়ারে ৯৯, কোচবিহারে ৯৩, দার্জিলিং ১০৪, কালিম্পং ১৬, জলপাইগুড়িতে ৮৪, উত্তর দিনাজপুরে ৩৬, দক্ষিণ দিনাজপুরে ৭২, মালদহে ১০২, মুর্শিদাবাদে ১০৫, নদিয়ায় ১০৪, বীরভূম ৭৫, পুরুলিয়া ১২০, বাঁকুড়ায় ১১১, ঝাড়গ্রাম ২৫, পশ্চিম মেদিনীপুরে ২২৯, পূর্ব মেদিনীপুরে ১৩৩, পূর্ব বর্ধমানে ৮৭, পশ্চিম বর্ধমানে ১১০, হাওড়া ১৯২, হুগলিতে ১৭২, উত্তর ২৪ পরগনায় ৫০৬, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় ১৮৮ জন আক্রান্ত হয়েছেন।
বেড়েছে সুস্থতার হার
অন্যদিনের তুলনায় বুধবার আরও বেড়েছে সুস্থতার হার। শনিবার সুস্থতার হার ছিল ৮৬.২৬%। আর রবিবার তা বেড়ে হয় ৮৬.৪০%। মঙ্গলবার ছিল ৮৬.৬১%। আর বুধবার সুস্থতার হার ৮৬.৬৯%।
মৃত্যু হয়েছে ৬১ জনের
গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৬১ জনের। মঙ্গলবার মৃত্যু হয়েছিল ৫৯ জনের। মৃতের সংখ্যাটা গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪১২৩-তে।
কলকাতায় মৃত্যু ১৫১৫ জনের
এদিন যে ৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে রাজ্য জুড়ে, তাঁদের মধ্যে ১৫ জন কলকাতার। এখনও পর্যন্ত কলকাতায় করোনায় মৃত্যু হয়েছে ১৫১৫ জনের। মৃত্যুর সংখ্যার নিরিখে কলকাতার পরেই রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা। সেখানে মৃত্যু হয়েছে ৯২৫ জনের। এদিন সেখানে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এরপরেই রয়েছে হাওড়া, সেখানে ৪৭৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তারপর রয়েছে দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সেখানে ২৬১ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদিন হাওড়া ও দক্ষিণ ২৪ পরগনায় যথাক্রমে ৮ ও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে।