তৃণমূলের খোলনোলচে বদলে গিয়েছে, এবার একুশের আগে জোয়ার আনার পরিকল্পনা
দক্ষিণ দিনাজপুরে জেলা তৃণমূলের খোলনোলচে বদলে গিয়েছে। সাংগঠনিক রদবদলের পর নতুন সভাপতি এসেনছে। আবার তারপরই দলে ফিরে এসেছেন প্রাক্তন জেলা সভাপতি হেভিওয়েট নেতা বিপ্লব মিত্র।
দক্ষিণ দিনাজপুরে জেলা তৃণমূলের খোলনোলচে বদলে গিয়েছে। সাংগঠনিক রদবদলের পর নতুন সভাপতি এসেছেন। আবার তারপরই দলে ফিরে এসেছেন প্রাক্তন জেলা সভাপতি জেলার হেভিওয়েট নেতা বিপ্লব মিত্র। এবার জেলায় জোয়ার আনতে চলেছে নতুন তৃণমূল। সৌজন্যে জেলা সভাপতি তথা গঙ্গারামপুরের বিধায়ক গৌতম দাস।
তৃণমূলে জোয়ার আনতে
মমতা বন্দ্যোপা্যায়ের নির্দেশে তাঁর উত্থান হয়েছে জেলায়। কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূলে আসার পর জেলা সংগঠনের শীর্ষে পৌঁছেছেন তিনি। এবার তিনি তৃণমূলে জোয়ার আনতে জেলা সদর কার্যালয় তৈরি করতে উদ্যোগী হয়েছেন। তিনি চাইছেন আর ঘর নয়, এবার একটা অফিস চাই। তাই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে অফিসের।
তৃণমূলে জেলার কার্যালয়
বিপ্লব মিত্র হোক বা শঙ্কর চক্রবর্তী কিংবা অর্পিতা ঘোষ প্রত্যেকেই নিজের বাড়ির অফিসটাকেই জেলার সদর কার্যালয় ধরে কাজ চালিয়ে গিয়েছেন। ফলে কখনও বালুরঘাট, কখনও গঙ্গারামপুরকে কেন্দ্র করে আবর্ত হয়েছে তৃণমূল। এর ফলে দানা বাঁধতে সমস্যা হয়েছে তৃণমূলের ক্রিয়াকলাপে।
শক্ত বাঁধুনির উপর তৃণমূলকে দাঁড় করাতে
এবার একেবারে শক্ত বাঁধুনির উপর তৃণমূল কংগ্রেসকে দাঁড় করাতে চাইছেন বর্তমান সভাপতি গৌতম দাস। প্রবীণ তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সদ্য বিজেপি ছেড়ে দলে ফেরা বিপ্লব মিত্রকে সঙ্গে নিয়েই বালুরঘাটে জেলা কার্যালয় খোলার প্রস্তুতি নিতে শুরু করে দিলেন তিনি। এটা যদি হয়, তবে বালুরঘাটে প্রথম জেলা কার্যলয় খোলা হবে।
গৌতম দাস ও বিপ্লব মিত্রদের আগমনে
গৌতম দাস জানিয়েছেন, আর বাড়ি নয়, অফিস থেকে হবে কাজ। এই অফিস কারও ব্যক্তিগত নয়, এই অফিস হবে সকলের। এতদিন মিটিং করতে হলে কোবও হল ভাড়া করতে হত। এবার একেবারে একটা অফিসই ভাড়া নেওয়ার তোড়জোড় চলছে। মোট কথা দক্ষিণ দিনাজপুর তৃণমূল ফের জাগতে চলেছে গৌতম দাস ও বিপ্লব মিত্রদের আগমনে।
করোনা পরিস্থিতিতে সংসদের বাদল অধিবেশন নিয়ে কথা! অবস্থান জানিয়ে বার্তা দিল তৃণমূল