অনুব্রত-গড়ে জেলা পরিষদ সভাধিপতিকে ‘ছুটি’তে পাঠানো হল, কড়া হচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস
বিজেপির হয়ে ভোটে প্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূলের ব্লক সভাপতির বিরুদ্ধে। চটজলদি এই অভিযোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিলেন জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল।
বিজেপির হয়ে ভোটে প্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছিল তৃণমূল কংগ্রেসের ব্লক সভাপতির বিরুদ্ধে। চটজলদি এই অভিযোগের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছিলেন জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। এবার অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ বীরভূম জেলাপরিষদের সভাপতিকেই ছুটিতে পাঠাল তৃণমূল কংগ্রেস। ছ-মাসের জন্য তাঁকে ছুটিতে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ছ-মাস ছুটিতে পাঠানো হয়েছে
বিশেষ সূত্রের খবর, তৃণমূলের তরফে তাঁকে ছ-মাস ছুটিতে পাঠানো হয়েছে। আগামী ছ-মাস তাঁকে দলীয় কোনও কর্মসূচিতে অং নিতে নিষেধ করা হয়েছে। জেলা পরিষদের কাজে দুর্নীতির অভিযোগেই তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে রাজনৈতক মহলের অভিমত। বীরভূম জেলা তৃণমূলের সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল অবশ্য এই খবরের সত্যতা মেনে নেয়নি।
জেলা পরিষদ সভাধিপতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
জেলা পরিষদ সভাধিপতি বিকাশ রায়চৌধুরীর বিরুদ্ধে বেশ কিছুদিন ধরেই দুর্নীতির অভিযোগ উঠছিল। শেষে তাঁর বিরুদ্ধেও কড়া হল তৃণমূল কংগ্রেস। তাঁকে সাসপেন্ড করা হল ছ-মাসের জন্য। যদিও এই শাস্তিমূলক ব্যবস্থাকে সাসপেন্ড না বলে ‘ছুটি'তে পাঠানো বলা হচ্ছে। তিনি তৃণমূলের কোনও কর্মসূচিতে অংশ নিতে পারবেন না।
বীরভূমে পর্যালোচনা চালাচ্ছেন অনুব্রতও
অনুব্রত মণ্ডলের বীরভূমে আশাতীত ফল হয়নি তৃণমূলের। বেশ কিছু কেন্দ্রে পিছিয়ে থাকায় অনুব্রত মণ্ডল বিধানসভা কেন্দ্র ধরে ধরে পর্যালোচনা করছেন। এই পর্যালোচনা যে সব এলাকা পিছিয়ে তৃণমূল, সেইসব এলাকার নেতৃত্ব প্রশ্নের মুখে পড়়েছেন। অনুব্রত মণ্ডল ব্যবস্থা নিচ্ছেন বিশ্বাসভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে।
জয় শ্রীরাম বলায় মসজিদে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করা হল মুসলিম যুবককে