বসিরহাট তৃণমূলকর্মীকে সভা থেকে টেনে তুলে খুন, বিজেপির বিরুদ্ধে গর্জে উঠলেন জ্যোতিপ্রিয়
ভোট পরবর্তী হিংসায় রাজ্যের একাধিক এলাকা উত্তপ্ত। সন্দেশখালি থেকে হাওড়ার শ্যামাপুরের ঘটনার পর এবার রীতিমতো উত্তপ্ত হয়ে উঠল বসিরহাট। বসিরহাটে তৃণমূলনেতাকে দলীয় কর্মীসভা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে রাস্তায় গুলি করার পর কুপিয়ে খুন করা হয়েছে বলে খবর।
বসিরহাটের ন্যাজাটে তৃৃণমূল কর্মী কায়ুম মোল্লার মৃত্যুর ঘটনায় রীতিমতো উত্তাপের আগুন ছড়িয়ে পড়েছে। জানা গিয়েছে, প্রথমে ওই ব্যক্তিকে মাথায় গুলি করা হয়। তারপর তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁকে কুপিয়ে খুন করা হয়। এরপরই পাল্টা তেঁতে ওঠে তৃণমূল শিবির। গুলি, পাল্টা গুলি চলে চুই রাউন্ড।ঘটনাস্থলে পুলিশ আসে। পরিস্থিতি উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে মোতায়েন করা হয় কমব্যাট ফোর্স।
ঘটনায় বিজেপিতে তোপ দেগে তৃণমূলের জেলা সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক জানান, 'সন্দেশখালির হাটগাছিতে সভা চলছিল। .. কীভাবে ভোট আরও বাড়ানো যায় , তা নিয়ে চল ছিল সভা। ওই সময় চড়াও হয় ৭-৮ জনের হার্মাদের দল। কায়ুম মোল্লার মাথায় গুলি করে। টেনে ঘর থেকে বের করে কোপায়।..' যদিও বিজেপি দাবি করছে , এলাকা নিয়ন্ত্রণ করছে শেখ শাহজানহান। সন্দেশখালিতে বিজেপি কর্মীদেরও ৩ জনের মৃত্যু হলেও , তঁদের দেহ লোপাটের চেষ্টা করছে পুলিশ।