তৃণমূলের বিজয় মিছিলে খুন দলীয় নেতা, পাল্টা মার খুনিকে, ছড়াল অশান্তি
পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে খুন ও তার পাল্টা খুন ঘিরে উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার শাসন এলাকা। বুধবার রাতে সেখানে তৃণমূলের বিজয় মিছিলের মধ্যেই খুন হন স্থনীয় তৃণমূল নেতা তথা দলীয় অঞ্চল সভাপতি সইফার রহমান।
পঞ্চায়েত নির্বাচনকে ঘিরে খুন ও তার পাল্টা খুন ঘিরে উত্তপ্ত উত্তর ২৪ পরগনার শাসন এলাকা। বুধবার রাতে সেখানে তৃণমূলের বিজয় মিছিলের মধ্যেই খুন হন স্থনীয় তৃণমূল নেতা তথা দলীয় অঞ্চল সভাপতি সইফার রহমান। সূত্রের খবর. মিছিলের মধ্যে ঢুকে গিয়ে সইফারকে ধারালো অস্ত্রের কোপ বসিয়ে দেয় আততায়ী। এরপরই খুনির ওপর চড়াও হয় মিছিলের উত্তেজিত তৃণূল কর্মীরা। গণপ্রহারে খুন হয় ওই অভিযুক্ত যুবকও।
জানা
গিয়েছে,
সইফারকে
হামলা
চালানো
যুবককে
পিটিয়ে
খুন
করা
হয়েছে।
এদিকে,
প্রাথমিকভাবে
মনে
করা
হচ্ছে
তৃণমূলের
অন্তর্দ্বন্দ্বের
জন্যই
এই
খুন
হয়েছে।
য়দিও
জেলা
তৃণমূলের
দাবি
,
এই
খুনের
নেপথ্যে
বিরোধীরা
রয়েছে।
মূলত
অভিযোগ
সিপিএম-এর
দিকে।
যদিও
সিপিএম
নেতৃত্ব
জানিয়েছে,
সইফার
খুনের
মূল
কারণ
দলীয়
অন্তর্দ্বন্দ্ব।
বিজেপি
সূত্রেও
এই
খুনের
কারণ
হিসাবে
তৃণমূলের
গোষ্ঠীদ্বন্দ্বকেই
দায়ী
করা
হয়েছে।
এদিকে,
পুলিশ
তদন্তে
নেমে
প্রাথমিকভাবে
মনে
করছে
কোনও
পুরনো
সংঘাতের
জেরেই
এই
খুন।
সূত্রের দাবি, এই খুনের সঙ্গে যোগসূত্র থাকতে পারে ৮ এপ্রিল ঘটে যাওয়া আরেক রাজনৈতিক খুনের। সেইদিন আমডাঙায় মরিচা গ্রাম পঞ্চায়েতের নতুনগ্রামে তৃণমূলের এক পঞ্চায়েতের সদস্যের ভাইকে গলা কেটে খুন করা হয়েছে। আরেকটি সূত্রের দাবি, এবলাকায় তোলাবাজি করতেন রজব। আর তা করতে বাঁধা দেওয়াতেই সইফারকে খুন করা হয়েছে। তিনিও তৃণমূলকর্মী ছিলেন। ওই ঘটনাতেও শাসকদলের অন্তর্দ্বন্দ্ব উঠে এসেছিল। এদিকে, বুধবারের তৃণমূলের রাজনৈতিক মিছিলের মধ্যেই ছিলেন অভিযুক্ত খুনি রাজব আলি। অন্যান্তয তৃণমূল কর্মীদের সঙ্গে সেও সামিল মিছিলে। তারপরই আচমা সে হামলা চালায় সইফার রহমনের ওপর। আপাতত ,খুন আর পাল্টা খুন নিয়ে রীতমত উত্তপ্ত এলাকা। এলাকায় বসেছএ পুলিশ পিকেট।