
'১২-তে বিয়ে, ১৪-তে বৌভাত ২১-শে হানিমুন', শুভেন্দুর 'ডিসেম্বর' হুঁশিয়ারি নিয়ে কটাক্ষ অখিল-পুত্রের
ডিসেম্বর মাসের জন্য অপেক্ষা করুন। ডিসেম্বর মাস নিয়ে একের পর এক হুঁশিয়ারি দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। তাঁকে পাল্টা নিশানা করেছেন অখিল গিরির ছেলে সুপ্রকাশ গিরি। তিনি বলেছেন ১২,১৪ এবং ২১ ডিসেম্বর কী ঘটবে তা নিয়ে শুভেন্দুকে কটাক্ষ করেছেন তিনি। সুপ্রকাশ গিরি বলেছেন,'১২ তারিখ বিয়ে বাড়ি, ১৪ তারিখ বউ ভাত আর ২১ তারিখ হানিমুন।'

ফের বঙ্গ রাজনীতিতে ডিসেম্বর মাস নিয়ে সরগরম পরিস্থিতি। ডিসেম্বর মাসই চলছে এটা। িকন্তু এখনও পর্যন্ত তেমন কিছু ঘটেনি। এর আগে শুভেন্দু অধিকারী দাবি করেছিলেন, ডিসেম্বর মাসের পর আর রাজ্যে সরকার চালাতে পারবেন না শুভেন্দু অধিকারী। কিন্তু ডিসেম্বর মাস পড়ে গেলেও সেরকম কিছু ঘটেনি। গুজরাতে বিধানসভা ভোটে বিজেপির বিপুল জয়ের পর ডিসেম্বর মাস নিয়ে নতুন হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী।
তিনি বলেছেন, ১২-১৪ এবং ২১ ডিসেম্বরের জন্য অপেক্ষা করুন। দেখতে থাকুন কী ঘটতে চলেছে। তারপরেই জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে কী ঘটবে। সেদিন একাধিক বিষয় রয়েছে। অনুব্রত মণ্ডলের মামলার শুনানি রয়েছে। কিন্তু ঠিক কী ঘটবে এজেন্সি কতটা তৎপর হবে তা নিয়ে এখন জোর চর্চা চলছে। এই নিয়ে আবার তৃণমূল কংগ্রেস নেতা সুপ্রকাশ গিরি তীব্র আক্রমণ শানিয়েছেন। তিনি শুভেন্দু অধিকারীকে কটাক্ষ করে ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, '১২ তারিখ বিয়ে বাড়ি, ১৪ তারিখ বউ ভাত আর ২১ তারিখ হানিমুন।'
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য এই সুপ্রকাশ গিরির শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন শুভেন্দু অধিকারী।তারপরেই সুপ্রকাশ গিরি শুভেন্দু অধিকারীর বিরুদ্ধে মামলা করেন। মান হানির মামলা করেছিলেন তিনি। এদিকে সুপ্রকাশ গিরিকে পাল্টা নিশানা করেছেন পূর্ব মেদিনীপুরের বিজেপি নেতা অসীম মিশ্র। তিনি বলেছেন 'বিয়ে বাড়ি হবে পুলিশের কাছে, আর হানিমুন হবে সিবিআই-ইডির কাছে। বিয়ে বাড়ি হল জেরা, বউ ভাত হল কোর্টে পেশ করা আর হানিমুন হল জেরার পর জেল হেফাজত।'
শুভেন্দু অধিকারীকে নিশানা করতে ছাড়েননি কুণাল ঘোষও। তিনি অভিযোগ করেছেন যদি ১২ তেকে ২১ তারিখের মধ্যে কিছু ঘটে কোনও রকম এজেন্সি তৎপরতা হয় তাহলে বুঝে নিতে হবে দিল্লির বিজেপি নেতাদের অঙ্গুলি হেলনেই কাজ করছে এজেন্সি। এমনিতে শুভেন্দু অধিকারীকে মানসিক অবসাদ গ্রস্ত বলেও কটাক্ষ করেছেন তিনি।
গ্রুপ সি-গ্রুপ ডি নিয়োগে ব্যাপক কারচুপি রাজ্যে, আদালতে রিপোর্ট পেশ সিবিআইয়ের