বিজেপি ছেড়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেওয়ায় বড় পদ! একুশের ভোটের আগে শিক্ষা মুকুলদের
বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় বড় পদ! একুশের ভোটের আগে শিক্ষা মুকুলদের
মুকুল রায় তৃণমূল কংগ্রেসে ছেড়ে বিজেপিতে নাম লেখানোর পর পাল্টা দিতে গিয়ে বিজেপির আইটি সেলের নেতা দীপ্তাংশু ভট্টাচার্যকে দলে নিয়েছিল তৃণমূল। ২০১৪-য় আসানসোলে বাবুল সুপ্রিয়কে জেতাতেও তাঁর ক্ষুরধার মস্তিষ্ক ছিল। এহেন কর্নেল দীপ্তাংশু ভট্টাচার্যকে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে আসার পর বড়সড় পদ দেওয়া হল।
তৃণমূলে জোড়া শূন্যপদের একটিতে বিজেপিত্যাগী
রাজনৈতিক মহল মনে করেছিল বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়ার পর বাবুলের বিরুদ্ধে তাঁকেই প্রার্থী করা হবে। কিন্তু তা হয়নি। তারপর বিধায়ক তমোনাশ ঘোষের মৃত্যুর পর তৃণমূলে দু-দুটি শূন্যপদের সৃষ্টি হয়। একটা হল তৃণমূলের কোষাধ্যক্ষের পদ। আর দ্বিতীয় হল দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যানের পদ।
বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া দীপ্তাংশুকে উপহার
কিছুদিন আগেই দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা তৃণমূলের সভাপতি তথা রাজ্যসভার তৃণমূল সাংসদ শুভাশিস চক্রবর্তীকে কোষাধ্যক্ষের পদ দেওয়া হয়। বাকি থাকে দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যানের পদ। সেই পদটিই পেতে চলেছেন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেওয়া দীপ্তাংশু ভট্টাচার্য।
তৃণমূল উপযুক্ত ব্যক্তিদের গুরুত্ব দিতে জানে
বিজেপি ছাড়া কোনও নেতাকে তৃণমূল কংগ্রেস এতটা গুরুত্ব দিয়ে পদ দিতে পারে, এটা একটা দৃষ্টান্ত হল। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচন সামনে। তার আগে বিজেপি ছেড়ে আসা নেতাদের গুরুত্ব দিয়ে তৃণমূল বুঝিয়ে দিতে চাইল, তৃণমূল উপযুক্ত ব্যক্তিদের গুরুত্ব দিতে জানে। গুরুত্ব দেয়ও। কিন্তু বিজেপি তা করে না।
মুকুল রায়ের মতো নেতাও এখনও পদহীন
বিজেপিতে গিয়ে তৃণমূল নেতারা বেশিরভাঘই উপেক্ষিত হয় বলে ধারণা। মুকুল রায়ের মতো নেতাও এখনও কোনও পদ পাননি। আবার সঙ্ঘও তাঁদের ভালো চোখে দেখে না। তবে সম্প্রতি তৃণমূল, কংগ্রেস ও সিপিএম ত্যাগী নেতারা বিজেপির রাজ্য কমিটি ও শাখা কমিটিতে গুরুত্ব পেয়েছেন।
মমতা 'বাংলার লজ্জা'! ২০২১-এর আগে নতুন স্লোগানে প্রচারে ঝড় তুলেছে বিজেপি